পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

。X"、"。 . مع ، ، ... - - - يممت نديم مد : " : م : " “. . “ કે , “ #ર 5: ':.. - “ - ‘કૂં : - r . . ..... " , , , , , . • " - . , . . পুরোভাগে রাখিয়া বঙ্কিমচন্দ্র প্রচার নামৰ ক্ষুত্র মাৰিক পত্রিকাটি প্রকাশ করিতে আরম্ভ করেন। ১২৯১ বজাম্বো প্রাৰণ হইতে ‘প্রচার’ প্রচারিত হয়। ইহার ঠিক ১৫ দিন পূৰ্ব্বে অক্ষয়চন্দ্র সরকারের সম্পাদনায় নবজীবন পত্রিকার প্রকাশ স্বল্প হয়। ‘প্রচারে বঙ্কিমচন্দ্রের শেষ উপন্যাস ‘সীতারাম প্রকাশিত হইতে থাকে ; ধর্শ্বতত্ত্ব—অনুশীলনের প্রবন্ধগুলি ‘নবজীবনে বাহির হয়। এই দুই পত্রিকার সাহায্যে বঙ্কিমচন্দ্র ধর্শ্ব, সমাজ ও সাহিত্য সম্বন্ধে তাহার পরিণত বয়সেৰ মতামত প্রচার করিতে থাকেন। "প্রচার ও ‘নবজীবনের প্রথম বৎসরেই বঙ্কিমচন্দ্রের সহিত তত্ত্ববোধিনী সভার যে বিতর্ক উপস্থিত হয়, তাহাতে সে সময় সাহিত্য-সমাজে বিশেষ আলোড়ন হইয়াছিল। এই তর্কের ফলে বঙ্কিমের মতামতগুলি আরও স্পষ্ট হইয়া উঠে। তত্ত্বৰোধিনীর আড়ালে থাকিয়া যাহার। বঙ্কিমচন্দ্রের সহিত যুদ্ধ করিয়াছিলেন, তন্মধ্যে দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর, রাজনারায়ণ বস্ব, কৈলাসচন্দ্র সিংহ ও রবীন্দ্রনাথের নাম উল্লেখযোগ্য। চন্দ্রনাথ বস্তু এই যুদ্ধে বঙ্কিসের পক্ষে ছিলেন। ১৮৮৫ খ্ৰীষ্টাব্দের ১ জুলাই হইতে ১৮৮৮ খ্ৰীষ্টাব্দের ১৬ এপ্রিল তারিখে আলিপুরের ভারপ্রাপ্ত ডেপুট ম্যাজিষ্ট্রেট হওয়া পৰ্যন্ত তিন বৎসর কাল বঙ্কিমচন্ত্রকে বিনিদহ (যশোহর), ভদ্রক (কটক), হাড়া ও মেদিনীপুর ছুটাছুটি করিতে হইয়াছে। এই ৩২ মাস সময়ের মধ্যে ১৩ মাস তিনি অসুস্থতাবশতঃ ছুটিতে কাটাইয়াছেন। তিনি ছাপানিতে

  • ‘নবজীবনের পনর দিন পরে, প্রচারের প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হইল। প্রচার, আমার সাহায্যে ও আমার উৎসাহে প্রকাশিত হয়। নবজীবনে আমি হিন্মুধৰ্ম্ম-ধে হিপূর্ণ আমি গ্রহণ করি—তাহার পক্ষ সমর্থন করি নিয়মক্রমে লিখিতেছিলাম। প্রচারে ঐ দি নিম্নেলিখিছে লাগিলাr-চিত্র।