পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*::: ***“. . $. ༧ན་པོ་་་་་་་་་་་་་ ੰ ه، و ४००४ क्षेडेरकङ्ग ४७ चोशहे उब्रिट्ष कनिकोज्राच्न नश्कृङ काजप्छ ‘সোসাইটি ফর স্থায়ার ট্রেনিং অব ইয়ং মেন' নামীয় সভার প্রতিষ্ঠাদিবলে दक्रियाक्क फेनश्ऊि श्रेष्ठ गाश्ठिा-भाथात्र श्झै शस्रोणलि श्म। ७हे সভার নাম পরে পরিবর্তিত হইয়া ইউনিভার্সিটি ইনষ্টিটিউট হয় বঙ্কিমচন্দ্র এখানে মাঝে মাঝে উপস্থিত হইয়া সাহিত্য ও ধৰ্ম্ম বিষয়ে ৰকৃত করিতেন। তাহার জীবনের শেষ কীৰ্ত্তি—উক্ত সভার উদ্যোগে ১৮৯৪ খ্ৰীষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে তৎকর্তৃক প্রদত্ত বৈদিক সাহিত্য-বিষয়ক ইংরেজীতে দুইটি বক্তৃতা ; এই বক্তৃতা দুইটি ১৮৯৪ খ্ৰীষ্টান্ধ হইতে প্রকাশিত 'ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি ম্যাগাজিনের ঐ বৎসরের গোড়ার দুই সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯৪ খ্ৰীষ্টান্ধের মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে তাহার বহুমূত্র রোগ অসম্ভবরূপ বৃদ্ধি পায়, তিনি শয্যাশায়ী হইয়া পড়েন ; ২৩ দিন সাংঘাতিক যন্ত্রণা ভোগ করিয়৷ ই এপ্রিল হইতে তিনি জ্ঞানশূন্ত হইয় পড়েন। পরে জ্ঞান ফিরিয়া পাইয়াছিলেন, কিন্তু বাক্রোধ হইয়াছিল। ৮ই এপ্রিল (২৬ চৈত্র ১৩০• ) বেলা তিনটা ২৫ মিনিটের সময় তাহার মৃত্যু হয়। তাহার ভ্রাতুপুত্ৰ ( খ্যামাচরণের পুত্ৰ ) কৃষ্ণবাবু মুখাগ্নি করেন। বঙ্কিমচন্ত্রের বিধবা স্ত্রী রাজলক্ষ্মী দেবী বঙ্কিমের মৃত্যুর পরেও দীর্ঘকাল জীবিত ছিলেন। বঙ্কিমের পুত্রসন্তান হয় নাই; তিনটি কন্যা জন্মিয়াছিল—শরৎকুমারী, নীলাজকুমারী ও উৎপলকুমারী। র্তাহারা কেহই এখন বৰ্ত্তমান নাই। -سیاسی-س----