পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা অনিৰাক্ষর ছন্ধের প্রবর্জন কাৰ্য বলা a शक्! ५श्व७ चन्द्रक बाहेक्न क्द्रय रख्ष बशनहरु क्लिनिष्ठ नारङ्गन मारे। नश्णांtद्रव्र नेिश्यहे मरै थिम दखब निद्र७ সহবাস নিবন্ধন তাহার প্রডি তত আম্বর থাকে না, পরে বিচ্ছেদই তদ্‌গুণরাজির পরিচয় প্রদান করে ; তখন আমরা মনে মনে কত অসীম যন্ত্রণাই ভোগ করি। অমৃতাপ আমাদিগের শরীর জর্জরিত করে, তখন তাহারে স্মরণীয় করিতে যত চেষ্টা করি, জীবিতাবস্থায় তাহা মনেও আইসে না। মাইকেল মধুসূদন দত্তজ জীবিত থাকিয়া যত দিন যত কাব্য রচনা করিবেন, তাহাই বাঙ্গলা ভাষার সৌভাগ্য বলিতে হইবে। লোকে অপার ক্লেশ স্বীকার করিয়৷ জলধিজল হইতে রত্ন উদ্ধারপূর্বক বহুমানে অলঙ্কারে সন্নিবেশিত করে। আমরা বিনা ক্লেশে গৃহমধ্যে প্রার্থনাধিক রত্ন লাভে কৃতাৰ্থ হইয়াছি, এক্ষণে আমরা মনে করিলে তাহারে শিরোভূষণে ভূষিত করিতে পারি এবং অনাদর প্রকাশ করিতেও সমর্থ হই; কিন্তু তাহাতে মণির কিছুমাত্র ক্ষতি হইবে না। আমরাই আমাদিগের অজ্ঞতার নিমিত্ত সাধারণে লজ্জিত হইব।–‘বিবিধার্থ-সঙ্গ হ, আষাঢ় ১৭৮৩ শক, পৃ. ৫৫-৫৬। মধুসূদনকে অনুসরণ করিয়৷ সৰ্ব্বপ্রথম কালীপ্রসন্ন সিংহই অমিত্রাক্ষর ছন্দ ব্যবহার করিয়াছিলেন। তাহার 'হুতোম প্যাচার নক্শা’র প্রথম ও দ্বিতীয় ভাগের গোড়ায় অমিত্ৰাক্ষর ছন্দে দুইটি কবিতা আছে। ‘ব্রজাঙ্গনা’ ও ‘বীরাঙ্গনা? মেঘনাদবধ কাব্য প্রকাশের অল্প দিন পরেই মধুসূদন গীতিকাব্য ‘ব্রজাঙ্গনা' (জুলাই ১৮৬১ ) প্রকাশ করেন। ইহা সমালোচনাকালে “সোমপ্রকাশ' ( ৯ সেপ্টেম্বর ১৮৬১ ) লিখিয়াছিলেন –