পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃষ্ণচঞ্জ ও বাংলা-সাহিত্য as জাশ (কবিতা) ••• *चष्ट्रनकांब* ••• $6 भांश्मि १२** মামুষের গৰ্ব্ব (কবিতা ) ... ঐ ... גe :פיצ אזיoמ শিবপঞ্চাশং ( সাম্বুবাদ ) ... ঐ ... ১৫ ও ৩১ জ্যৈষ্ঠ, ১৫ ও ৩১ জাষাঢ়, ৩১ শ্রাবণ ১৩০০ সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ-প্রকাশিত 'ব্ৰহ্ম-সঙ্গীতে কৃষ্ণচন্ত্রের ভূমি আত্নীয় হতে পরমাষ্ট্ৰীয় ছে” ও “কি বেশ ধরেছ আজি শারদীয়া” প্রভৃতি কয়েকটি গান স্থান পাইয়াছে। কৃষ্ণচন্দ্র ও বাংলা-সাহিত্য উনবিংশ শতাব্দীর শেষার্দ্ধে বাংলা দেশের ছাত্র-সমাজে কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের সন্ধাবশতক' বিশেষ খ্যাতি লাভ করিয়াছিল এবং বিদ্যালয়ের পাঠ্য পুস্তক হইতে লন্ধ এই খ্যাতি ছাত্র-সমাজকে অতিক্রম করিয়া অভিভাবক-সমাজকেও অভিভূত করিতে বিলম্ব ছয় ধাই। *কি ধাক্তন বিষে বুঝিবে সে কিসে কভু আশীবিষে দংশে লি যায়ে”র কবিকে বাংলাদেশের রসিকমাত্রেই সহজে চিমিয়া লইয়াছিলেন। কবি কৃষ্ণচন্ত্র পারস্য ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপন্ন ছিলেন এবং সৰ্ব্বা পারসিক কবি হাফেজ ও সাঙ্গীর কাব্যরস নিমগ্ন থাকিতেন । ‘সত্ত্বাবশতক’ প্রধানত: হাফেজের কাব্য অমুসরণেই রচিত। পারসিক কবিদের প্রাকৃতিক সৌন্দৰ্য্যবোধ ও এই বিশ্বপ্রকৃপ্তির যিনি প্লষ্ট, তাহার প্রতি সহজ আঞ্জনিবেদন কৃষ্ণচন্ত্রের কাব্যে বিশেষভাবে ফুটিয়া উঠিয়াছিল। এই গোস্বৰ্য্য ও ভগবৎ-প্রতিই বাংলা-সাহিত্যে কৃষ্ণচঞ্জের বিশেষ দান। তাহার কবিতাগুলি এমনই প্রসাদগুণবিশিষ্ট যে, অনেক কবিতার অনেক পংক্তিই প্রবাদবাক্যস্বরূপ আমরা সৰ্ব্বদা ব্যবহার করিয়া