পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिशांइ * বিহারিলালের আকৃতি ধেমন বিশাল, ওঁাছার হৃদয়ও ছিল তেমনি প্রশস্ত এবং তিনি নানা সদগুণভূষিত ছিলেন । আচাৰ্য্য কৃষ্ণকমলের স্মৃতিচিত্রে তাহার ব্যক্তিত্ব যেন জলপ্তভাবে ফুটিয়া উঠিয়াছে : তিনি দ্বীৰাঙ্কতি, সবলকায় তেজীয়া ও অকুতোভয় ছিলেন।. বিহারী বাল্যকালে একটু দ্বাঙ্গাবাজ গোছ ছিলেন।.তিনি জামাকে বলিয়াছিলেন যে, বাল্যকালে তিনি কতকটা ছিপছিপে ও কালি । ছিলেম। সেই সময়ে তাহার একবার ঐক্ষেত্রে তীর্থযাত্রাপ্রসঙ্গে তৎকালপ্রচলিত নিয়মানুসারে ইঁটাপধে ঘাওয়া হুইয়াছিল। প্রত্যঙ্ক s०॥s९ cकाल ईभि dरु९ फ़िछ, बूझकि, इष, नषि, मर७ ईशानि খাদ্যদ্রব্য ক্ষুধার উপর প্রচুর পরিমাণে জাহার করিয়া তাহার শীর’ গঠিত হইয় গেল। সেই অবধি তিনি বরাবর হৃষ্টপুষ্ট ছিলেন এবং বিলক্ষণ আহার করিতে পারিতেন। সাহস ও অকুতোভয়ত তাহার যে প্রকার ছিল, বাঙ্গালী-জাতির সেরূপ খুব কমই আছে। ( 'পুরাতন প্রসঙ্গ, ১ম পৰ্য্যার, পৃ. ১৬৩, ১৭e) বিবাহ বিহারিলাল দ্বিপত্নীক ছিলেন। তাহার প্রথম পত্নী অকালে লোকান্তরিত হন। পত্নীেিয়াগবিধুর বিহারিলাল কবিতায় হৃদয়ের শোকোচ্ছ্বাসকে মুক্তি দিয়া সানালাতের প্রয়াস পান। তাছার বিবাহ প্রসঙ্গে নবকৃষ্ণ ঘোষ লিথিয়াছেন :– , উনবিংশতি বর্ষ বয়ঃক্রমের সময় বিহারিলালের vকালিম্বাক্ষ মুখোপাধ্যায়ের কষ্ট অভয় দেবীর সহিত প্ৰধম বিবাহ হয় } বিহারিলালদের আবাস-ভবনের সংলগ্ন বার্টতেই পার্থীদের বাসস্বাক্ষ