পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* হরচন্দ্র ঘোষ ষ্ট্র פט লেরিয়াগ পা নাটক। ইহাঙ্গজে পাঠশ্ৰেীছ, করিবার উদ্দেণ্ডে রচিত। ইহার আখ্যানের জন্তু "চন্দ্র “নীতিগৰ্ত্ত ও সন্দর্ভ শুদ্ধির আশ্রম” মহাভারতের আশ্রয় লইয়াছিলেন। ইহার ভাষা জধিকাংশ স্থলেই সংস্কৃতবহল। রচনার নিদর্শন :– "ত। যুধিষ্টিয়, বিলাপ সম্বরণ কর, তুমি ফুলতিলক্ষ। আর ইষ্টদেবের স্তায় তোমাকর্তৃক মুসেবিত হইয়া আমি পরম পরিতুষ্ট হইয়াছি। যেহেতুক রাজ্যচ্যুত হইয়াও আমরা তোমার অতিশয় বস্তুহেতু পূৰ্ব্বমুখ ও সম্পদভিভোগ করিতেছি। এই হেতু, হে পুত্রবর, তুমি কদাপি অপ্রিয় নহ। রাজধৰ্ম্ম ও নীতি এই ষে বার্থক্যে বনে গমন করত যথাশক্তি যোগ আচরণ করিয়া ইন্দ্রিয় সংযমন, ও সদ্‌গতি অন্বেষণ করিবেক। আর মহৈশ্বৰ্য্যবান মহীশ্বরেরাও মহীমধ্যে এইরূপ আচরণ করিয়াছেন, হে যুধিষ্ঠির, শাস্ত্ৰবিং তোমার জ্ঞানের ইহা অগোচর নহে, সেইহেতু আমিও ইহা মনন করিয়াছি। আর পরমার্থ চর্চায় এইরূপে প্রতিরোধ করা পরম পুণ্যাত্মা তোমার কৰ্ত্তব্য নহে। যেহেতুক ধৰ্ম্মবলে তুমি সঙ্কট রূপ মহাসাগর পার . হুইয়া শক্রনিকরে সংহার করত স্বরাজ্যের সমুদ্ধার করিয়াছ, এইহেতু পৃথিবী মধ্যে সাধু ও সজ্জনের তোমার অমৃক্ষণ ব্যাখ্যা করিতেছেন। অতএব উদ্বেগ পরিহার করিয়া বাহুবলে অর্জিত জয়মতী সৰস্থ সম্ভোগ কর। আর অন্মদাদির পরিত্রিক কুশলহেতু অমুকম্প করিয়া আমারদিগকে অরণ্যে প্রবেশ করিতে অকুমতি দেও যে তোমার কল্যাণে আমরা ভাবি ভাৰুকাতুভৰ করিতে পারি।” (পৃ. ১৪৩-৪৪) “বিন্ধুর। ছে রাজন, শোক সম্বরণ কর। ঈশ্বর বস্তু মাত্রকেই নশ্বর করিয়াছেন। এই হেতু পশু পকী কীট কী নাগ মরাদি