পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ళి: মীর মশাররফ হোসেন আগ্রহাতিশয্যে, মুদ্রাজ্জম হোসেন পুত্রকে বন্ধুর বাসায় থাকিয়া পড়াশুনা করিতে অনুমতি দেন । চেতলায় অবস্থানকালে নাদির হোসেনের প্রথম কন্যা লতিফ-উল্নিলার সহিত র্তাহার বিবাহ-সম্বন্ধ গোপনে স্থির হয় । কিন্তু দৈব দুৰ্ব্বিপাকে, তাহার সম্পূর্ণ অনিচ্ছা সত্ত্বে, হোসেন সাহেবের দ্বিতীয়া কন্যা আজীজ-উন-নিসার সহিত তাহার বিবাহ হইয়া যায় ( ১৯ মে ১৮৬৫)। ইহার আট বৎসর পরে তিনি বিবি কুলসুমকে বিৰাহ করেন ( মাঘ ১২৮০ ) । মশাররফ হোসেন জীবনের বেশীর ভাগ সময় ফরিদপুরের নবাব এস্টেটে ও ১২৯১ সাল হইতে দেলদুয়ার এস্টেটে ম্যানেজারের পদে কাজ করিয়াছিলেন । @ সাহিত্য-সব § ছাত্রাবস্থা হইতেই মশাররফ হোসেন বাংলা-সাহিত্যে জাকৃষ্ট হন। তিনি আত্মকথায় লিখিয়া গিয়াছেন :– কলিকাতার সংবাদপ্রভাকর সম্পাদক ঐযুক্ত বাবু রামচন্দ্র গুপ্ত, ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের কনিষ্ঠ ভ্রাতা। সহকারী সম্পাদক ভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায় সহিত পত্রে পত্রে দেখাশুন যেরূপ হইতে পারে তাহা আছে । আমি অনেক সংবাদ তাহাজের কাগজে লিখিতাম । তাহারাও স্বয়া করে ছাপাইতেন । আমাকে নিদিষ্ট করিয়াছিলেন—“আমাদের কুষ্টিয়ার সংবাদদাত” কেউ জানিত না যে আমি প্রভাকর পত্রিকায় কুষ্টিয়ার সংবাদদাতা –সাদাসি ভাবে লিখিতাম। ভুবনবাবু কাটিয়া