পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-সেবা wN) ছটিয়া প্রকাশের উপযুক্ত করিয়া দিতেন। কোন কোন সংবাদ বাদও দিতেন। সংবাদ সংগ্ৰহ করিয়া লিথিয়,পাঠাইতাম কুমারথালিতে সে সময়ে গ্রামাওঁ} প্রকাশিক প্রকাশ হইত। কুমারখালি, আমার বাট হইতে নিকটে। গ্রামবার্তা সম্পাদক বাৰু হরিনাথ মজুমদার মহাশয় আমাকে কনিষ্ঠ ভ্রাতার স্তায় প্লেং BBBBS BBB BBB BSBBDYY BB BBDDS BBD BBD গ্রামবাৰ্ত্তায় সংবাদ লিখিতা। প্রভাকরেও লিখিতাম। মজারপুরে । যশোহরে } বসিয়া বসিয়া থাকি, কোন কাজকৰ্ম্ম নাই –সংবাদ সংগ্ৰহ করিয়া নিয়মিতরূপে লিখিতে আরম্ভ করিলাম। হরিনাথ বাৰু কপতক্ষ নদীর অবস্থা লিখিতে পত্র লিখিলেন এক এক দিন বহু দূর নৌকা করিয়া দেখিয়া আসিয়া লিখিতাম। তিনি কাটিয়া ছাটিয়া নিজ কাগজে প্রকাশ করিতেন। এদিকে খ্রিনাথবাবু আর কলিকাতার দিকে ভুবনবাবু আমার সামান্ত লিখা সংশোধন করির প্রভাকরে প্রকাশ করা আরম্ভ করিলেন। (‘আমার জীবনী পৃ ৩৩৬-৩৭ } ইহা ১৮৬৫ সালের মে মাসে তাহার বিবাহের দুই-তিন মাস পূৰ্ব্বেকার কথা। এই সময় সংবাদ প্রভাকরে তিনি একটি প্রবন্ধ লেখেন। তাহার আত্মকথায় প্রকাশ :– প্রভাকরে এক প্রবন্ধ লিখিলাম। মুসলমানের বিবাহপদ্ধতি-মনের কথ| যাহা মনে উদয় হইল ; যেরূপ বিবাহ হইয়া থাকে, তাহার শেষ ধরিয়া যথাসাধ্য লিখিলাম। (পৃ. ৩৩৯ ) মীর মশারফ হোসেন দীর্ঘ কাল বাংলা সহিত্যের সেবা করিয়া

  • "স্বয়ং ভুবনচক্রের মুখে সকল বৃত্তান্ত শ্রবণ” করিয়৷ ঠাঁহারই জীবিতকালে যতীন্দ্রনাথ দত্ত তৎসম্পাদিত জন্মভূমিতে (ভাদ্র ১৩১- ) হার যে জীবনী প্রকাশ করেন, তাতে মশারফ হোসেনের রচনা সম্বন্ধে এই অশটুকু আছে –"কুষ্টিয়-নিবাসী সৈয়দ মীর মশারফ হোসেন নামক এক মুসলমান যুবক দুইখানি বাংলা পুস্তক লিথিয় তাহাকে দেখাইতে আনেন, তিনি তাহ উত্তমরূপে শোধন করির বিশুদ্ধ বঙ্গভাষীয় সজ্জিত করেন, একখামির নাম বসন্তকুমারী, অপরধানির নাম 'বিষাদসিন্ধু'।"

wo