পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/১৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮ '. কামিনী রায় “নির্মাল্য’ ও ‘পৌরাণিকী’ প্রকাশিত হইলে তাহাকে পাঠাইয়াছি, কিন্তু তিনি প্রাপ্তি স্বীকার করেন নাই। হয়তো চক্ষুপীড়ার জন্তই চিঠি লিখিতে পারেন নাই । আমি বাল্যকালে কল্পনা-জগতে, আমার দিবাস্বপ্নে তাহাকে আমার পিতা বলিয়া কল্পনা করিতাম । সত্য সত্যই তিনি আমার মানস-পিতা । কিন্তু তিনি ষে আমার কবিতা পড়িবেন এবং প্রশংসা করিবেন এ কথা আমার ‘নিশার স্বপ্নের’ও অগোচর ছিল । কি স্বত্রে তাহার উজ্জল নাম আমার প্রথম পুস্তকের সহিত গ্রথিত হইল মনে করিলে আশ্চৰ্য্য বোধ হয় । আমি তাহার সম্বন্ধে কখনও কিছু লিখি নাই, অথচ আমার হৃদয় র্তাহার প্রতি ভক্তি ও কৃতজ্ঞতায় পূর্ণ। তাহার বাক্যেই আমার নিজের প্রতি শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস জন্মিয়ছিল । তাই বিশ বৎসর পরে, “আলো ও ছায়া’র ৫ম সংস্করণের সময় তাহার নামেই আলো ও ছায়’ উৎসগ করিলাম।”* S BBBB BB BBBBBB BB BBBBB SBBBS BBSBBS SBBBB BBBBB কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়"কে এই ভাবে উৎসগ করা হইয়াছে ; ~~ বিশাল তরুর ঘন পল্লব মাঝার, লুকাইয়া ক্ষুদ্র তনু, চালে গীতধার বাধের অলক্ষ্যে থাকি, যথ। ক্ষুদ্র পাখী, সেইরূপ আপনাকে লুকায় রাখি তব স্নেহ-পত্ৰচ্ছায়ে, গেয়েছিল গান লাজুক এ ভীরু কবি খুলি কণ্ঠ, প্ৰাণ । তোমার আশ্বাস, দেব, আশীৰ্ব্বাদ তব সমুজ্জ্বল প্রভা দিয়া রাথিয়াছে নব বিংশতি বরষ ধরি যেই গীতহার আজ লেীকান্তগ্ন হতে তাই উপহার