পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রচনাবলী \రి", ইহার পরবর্তী চারি বৎসরে আমরা প্রভাতকুমারের কোন রচনার সন্ধান পাই না । কবিযশ:প্রার্থী হইলে ও র্তাহার মন ক্রমশঃ প্রবন্ধ ও গল্প রচনার প্রতি আকষ্ট হয় । এ সম্বন্ধে তিনি স্মৃতিকথায় যাহা বলিয়া গিয়াছেন, নিয়ে তাহ! উদ্ধৃত করিতেছি – “প্রথম বংসরের ‘প্রদীপ, ১৩০৫ সালের বৈশাখ সংখ্যায় প্রকাশিত ত্ৰিবিলাসের দুৰ্ব্ব দি গল্পটিই সর্বপ্রথমে লিখিত ও প্রকাশিত ; ; কিন্তু তখন আমি ছিলাম “কবি,” সুতরাং গল্পে নিজের নাম না দিয়া শ্রীরাধামণি , দেবী একটি কাল্পনিক নাম সহি করিয়া দিয়ছিলাম এই কাল্পনিক নামটির একটু ইতিহাস আছে । তাহার পূর্ববংসর কুন্তলীনের বাংসরিক পুরস্কারের বিষয় ছিল ‘পূজার চিঠি’—স্ব যেন প্রবাসী স্বামীকে বাড়ী আসিবার জন্ত পত্র লিখিতেছে, এটা, ওটা জিনিষের সহিত এক বোতল কুন্তলীন অনিতেও অনুরোধ করিতে ছে—এইরূপ পত্র রচনা করিতে হইবে । শ্রীমতী রাধামণি দেবীর বেনামিতে আমি একখানি পত্র রচনা করিয়া পাঠাইয়াছিলাম ; উহ! প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত হয়। সেই জন্য, ওই নামটির উপর কেমন মায়া হইয় যায় ; গল্পের ছদ্মনাম-স্বরূপ উহাই ব্যবহার করি । কুন্তলীনের কেমন করিয়৷ জানিতে পারেন, পত্ৰখানি আমার লেখা । সেই অবধি উহার পুরস্কার ঘোষণার সময় লিখিয়া দেন, কেহ আসল নাম গোপন করিয়া ছদ্মনাম ব্যবহার করিলে পুরস্কার পাইবেন না।. রবিবাবুর দ্বারা উদ্বুদ্ধ হইয়াই আমি গদ্য রচনায় হাত দিই । তিনি আমিয়ে যখন গদ্য লিখিতে অনুরোধ করেন, আমি তাহাকে লিথিয়ছিলাম--‘কবিতার মা বাপ নাই, যা খুলী লিখিয়া যাই—কবিতা SDK DD BBS BAA 0 BBSBBS BBBBSBBBBB BBYSBBKS0 প্রভাতকুমারের “কাজির বিচার" গল্পটি প্রকাশিত হইয়াছিল । ইহ। কল্পিত নাম নহে। প্রভাতকুমারের গুলক-পত্নীর নাম ছিল রাধামণি দেবী ।