পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৩৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাময়িক-পত্র সম্পাদন இ. অতঃপর ‘সাহিত্য’ ঠিক প্রচারের মত আকারে, প্রতি মাসে ৫ পাচ ফৰ্ম্ম হিসাবে প্রকাশিত হইবে । কি ভাবে, কি উদ্বেশ্বে ও কি প্রণালীতে, এই অভিনব ‘সাহিত্য’ সম্পাদিত হইবে, তাহ দ্বিতীয় কল্পের প্রথম সংখ্যায় নিবেদিত হুইবে ।” ‘সাহিত্য’ :– ১২৯৭ সালের বৈশাখ ( এপ্রিল ১৮৯০ ) মাস হইতে সুরেশচন্দ্রের সম্পাদনায় ‘কল্পদ্রুম’-কাটা ‘সাহিত্য’ প্রকাশিত হইল । উপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ইহার প্রকাশক ও কাৰ্য্যাধ্যক্ষ রছিলেন। পত্রিক-প্রচারের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে প্রথম সংখ্যার “সূচনা”য় সম্পাদক লিখিলেন :– “বাঙ্গলা-সাহিত্যের সেবার জন্ত, ‘সাহিত্যে’র জন্ম হুইল । জাতীয় সাহিত্যের শ্ৰীবৃদ্ধিসাধন, আমাদের এক মাত্র উদেশ্ব । যাহা কিছু সত্য ও সুন্দর, সাহিত্যে আমরা তাহারই আলোচনা করিব । এদেশে, ইংরাজী শিক্ষার প্রভাব, দিন দিন অধিকতররূপে বিস্তারিত হইতেছে। এই শিক্ষার ফলে, আমাদের শিক্ষিত যুবকগণ, নানাবিধ নূতন ভাব ও অভিনব চিস্তার সহিত পরিচিত হইতেছেন । কিন্তু, অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই, আমাদের বাঙ্গলা-সাহিত্য, তাহদের সেই চিন্তাশক্তি ও ভাবুকতার ফললাতে বঞ্চিত হইয়; রহিয়াছে । এখন র্যাহার ইংরাজী শেখেন, তাহার প্রায় বাঙ্গল পড়েন না ; BBBBS BBB BBSS S BBBSBBBBB BBBSSSBBBBS BBB বাঙ্গলা-সাহিত্যের উন্নতির জন্ত প্রাণপাত করিয়াছিলেন, এখনও প্রায় তাহারাই বাঙ্গলা-লেখক । তাহার সাহিত্যক্ষেত্রে যে বীজ বপন করিয়াছিলেন, তাহ অঙ্কুরিত হইয়াছে সত্য, কিন্তু কে তাহাতে জল সেচন করিবে ? তাহার ক্ষে কার্য্যের সূত্রপাত করিয়াছেন, কে তাহাকে পুর্ণ পরিণতির পথে লইয়া যাইবে ? কারণ, তাহাদের পরে