পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৩৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থাবলী ১৩ আমাদের পূর্বাচাৰ্য্যগণের অমুকম্পায়, এ কালের নবীন ভাব ও মত, সে কালের ভাব ও মতের কিরণে বিকশিত হইতে থাকুক, সকলের সমবেত চেষ্টায়, আমাদের জাতীয় সাহিত্য, সত্য ও সৌন্দর্য্যের প্রভায় পূর্ণ ও প্রদীপ্ত হুইয়৷ উঠক।" ‘সাহিত্য’ দ্রুত উন্নতির পথে অগ্রসর হইয়া অচিরাং প্রথম শ্রেণীর সাহিত্য-পত্রিকার গৌরব অর্জন করিল। বাংলা-সাহিত্যে লব্ধপ্রতিষ্ঠ এমন অল্প লেখকই আছেন, যাহাদের কোন-না-কোন রচনা ‘সাহিত্যুে'র পৃষ্ঠায় স্থানলাভ না করিয়াছিল। 'সাহিত্যে রচনা প্রকাশ করিতে পারিলে অনেক লেখকই নিজকে সৌভাগ্যবান মনে করিতেন,— ‘সাহিত্যের এমনই সুনাম ছিল । সমাজপতি সত্যই সাহিত্য-সমাজের সমাজপতি ছিলেন । র্তাহার দ্বারা সমালোচনা-সাহিত্য বহুল পরিমাণে পুষ্ট হইয়াছে। প্রকৃতপক্ষে ‘সাহিত্যে’র মাসিক সাহিত্য-সমালোচনা পাঠ করিবার জন্ত সকলেই উদ্‌গ্ৰীব হইয়া থাকিতেন। সংবাদপত্র সম্পাদন ঃ-সুরেশচন্দ্র ‘কল্পদ্রুম’ ও ‘সাহিত্য’ ছাড়া অনেকগুলি সংবাদপত্রও সম্পাদন করিয়া গিয়াছেন, তন্মধ্যে ‘বসুমতী’, ‘সন্ধ্যা’, ‘নায়ক’, ‘বাঙ্গালী’ প্রভৃতির নামোল্লেখ করা যাইতে পারে। গ্রন্থাবলী সুরেশচন্দ্রের রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থগুলির একটি কালামুক্রমিক তালিকা দিতেছি :– ১ । কল্কি পুরাণ (অমুবাদ) । কাৰ্ত্তিক ১২৯৩ (ইং ১৮৮৬) । পৃ. ১২৬ ৷ “মূল সংস্কৃত হইতে অমুবাদিত”। অনুবাদকের বিজ্ঞাপনে প্রকাশ — “কলিকাতা সংস্কৃত কলেজে কন্ধিপুরাণের যে হস্তলিপি আছে, প্রধানতঃ