পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৪৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত জাগছে সুপ্ত জাগছে গুপ্ত জাগছে গো অক্ষয়-বটে কবির গানে জ্ঞানীর জ্ঞানে ধ্যান-রসিকের ধ্যানপটে । অশেষ মহাপীঠ গো তোমার আজকে ভূবন উজ্জ্বলে, অংশ তোমার মার্কিনে আজ, অঙ্গ তোমার ব্রিষ্ঠলে ; বিশ্ব-বাংলা উঠছে গ’ড়ে জাগছে প্রাণের তীর্থ গো, জাতির শক্তি-পীঠ জগতে গড়ছে মোদের চিত্ত গো ! তার পিছনে দাড়িয়ে তুমি মোদের স্বদেশ-মাতৃকা । দিচ্ছ বুদ্ধি দিচ্ছ গো বল জালিয়ে আঁখির স্থিরশিখা ! ལཱ་མཱ་q ༈ །དྷ་ জীয়ন-কাঠি দেখছি গো তোর হাতেই দুই,— ভাঙন দিয়ে ভাঙিস আবার পড়িয়ে পলি গডিস তুই ; নদ নদী তোর প্রাণের আবেগ, আবেগ বানের জল রাঙা, পলি দিয়ে পল্লী গড়িস ভাঙন-তিমির দণত ভাঙা ; ‘গম ধাতু তোর দেহের ধাতু গঙ্গাহৃদি নামটি গো, গতির ভূখে চলিস রুখে, বাংলা ! সোনার তুই মৃগ । গঙ্গা শুধুই গমন-ধারা তাই সে হৃদে আঁকড়েছিস,— বুকের সকল শিকড় দিয়ে গতির ধারা পাকড়েছিল । ংহিতাতে তোমায় কভু করতে নারে সংযত, বৌদ্ধ নহিস্ হিন্দু নহিস নবীন হওয়া তোর ব্রত ; চির-যুবন-মন্ত্র জানিস্ চির-যুগের রঙ্গিনী, শিরীষ ফুলে পান-বাট তোর ফুল্ল কদম-অঙ্গিনী ! হেসে কেদে সাধিয়ে সেধে চলিস, মনে রাথিস্ নে, মস্থ তোরে মন্দ বলে,—তা তুই গায়ে মাথিস নে । কীৰ্ত্তিনাশা স্মৃত্ত্বি তোমার, জানিস্ নে তুই দীর্ঘশোক, অপরাজিত কুঞ্জে নিতি হাসছে তোমার কাজল চোখ 来 崇 案