পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৪৫৭

১২ অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় মন্বস্তর এবং বংশামুচরিত কীৰ্ত্তনের জষ্ঠ যে সকল পুরাণ প্রচলিত হইয়াছিল, তাহা ও ইতিহাস । কিন্তু এই সকল গঙ্গে যে কেবল বিশুদ্ধ ঐতি হাসিক বৃত্তান্তই বর্ণিত হইয়াছে তাহী নহে ; –পুরাণবক্তাকে স্মৃষ্টি প্রকরণ হইতে কথা আরম্ভ করিতে হইয়াছে ; যে যুগের সংবাদ মানবজ্ঞানের অনধিগম্য, তাহ লিপিবদ্ধ করিতে গিল্প পদে পদে কল্পনার আশ্রয় গ্রহণ করিতে হইয়াছে । পরবর্তী পণ্ডিতমণ্ডলী নাম সময়ে নানারূপ প্রক্ষিপ্ত শোকাদি সংযোগ حهم করায় এই সকল গ্রন্থের রচনাকাল নির্ণয় করা কঠিন ইয়া উঠিয়াছে ! তথাপি ইহাতে যে আমাদের ইতিহাসের উপকরণ ইতস্তত: বিক্ষিপ্ত হইয়া রহিয়াছে, তাই কেহ ই অস্বীকার করিতে পারেন ন । সকল দেশেই আদিযুগের ইতিহাস যেরূপ নিরতিশয় অন্ধBBBBYS KBBB BBB BBB S BBBBB BBBBBB BBBB "বৈদিক যুগ” এবং ‘পৌরণিক যুগ” নামে অধুনাতন পণ্ডিতসমাজে পরিচিত । তাহার ধারাবাহিক রাজনৈতিক ইতিহাস সংকলন করিবার উপযুক্ত যথেষ্ট উপকরণ সংগ্ৰহ করিবার উপর না পকিলে , BBBBBB BBBBBBB KBBSB BBBB BB BBBBB BBBB BBB S BBBB BBBB KBtt BBBSK BB BBBB BBBBBSBS পরবর্তী পুস্তকাবলীর কলনির্ণয় করা আiবখ্যক । অস্মদেশীয় পণ্ডিতমণ্ডলীর মধ্যে যাহার এ বিষয়ে যথাসাধ্য যন্ত্র করিয়াছেন, তন্মধ্যে সাহিত্যগুরু স্বৰ্গীয় অক্ষয়কুমার দত্ত মহাশয় সকলের শীর্ষস্থানীয় । তিনি শীর্ণশরীরে জীর্ণস্বাস্থ্যে বহু দিবসের অধ্যবসায় বলে পাশ্চাত্য পণ্ডিতসমাজের যুক্তি-তর্কের সমালোচনা করিয়া যে অত্যুৎকৃষ্ট গ্রন্থ রচনা করিয়া গিয়াছেন, তাহা তাহার ইতিহাসানুরাগের অবিনশ্বর কীৰ্ত্তিস্তম্ভ । তিনি যেরূপ স্বাধীন চিন্তা প্রস্থত অনুসন্ধান-পদ্ধতির অবতারণা করিয়াছিলেন,—ধাঙ্গালী ন হইলে অথবা উপেক্ষিত