পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৪৮৩

Gb- অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় শিল্পী, এই চিত্র সম্বন্ধে আপনার সমালোচনা জানিবার জন্ত আশান্বিত হইরা রহিলাম। কি গুণে গৌড়শিল্প আমার মত একজন শুষ্ক ঐতিহাসিককে ও রসসিক্ত করিয়াছে, ইহাতে তাহার কিঞ্চিৎ পরিচয় পাইবেন । ইতি— ঘোড়ামার, রাজসাহী প্রীতিনমস্কার নিবেদন, ১৫ বৈশাখ ১৩১৯ আপনার উপদেশপূর্ণ পত্র পাঠয়া আনন্দলাভ করিলাম। আপনি BBBB BS BBBBS BBB BB BBS BB GGGGGG সিদ্ধাস্ত ধরিয়া অভিমত প্রকাশ করিয়া, দীর্ঘ কাপের ইতিহাস চর্চার গৌরব ক্ষুঃ করিবার সম্ভাবনা নাই । আমার অজ্ঞতাই আমার সাবধানতার অবলম্বন । যতক্ষণ না বুঝিতে পারি, ততক্ষণ বুঝিবারই চেষ্টা করি। যধৰীপানির উপনিবেশ যে হিন্দু উপনিবেশ তাহ শুনিয়া তৃপ্তি হয় না,—কাহাদের উপনিবেশ জানিতে ইচ্ছা করে । এ বিষয়ে আমি যে সকল প্রমাণের যে ভাবে আলোচনা করিতেছি, তাহা কাহারও অভিমতের প্রতিধ্বনি নহে ; আমার নিজের অভিমত এবং তাহ কেবল প্রমাণের উপরেই প্রতিষ্ঠিত ; a priori সিদ্ধান্ত নহে। পত্রে তাহার পরিচয় প্রদান করা অসম্ভব । তাহ প্রবন্ধে ও গ্রন্থে ক্রমশ: প্রকাশিত হইবে । পুষ্টীয় গঃম হইতে দ্বাদশ শতাব্দী গৌড়শিল্পের উত্থান পতনের ঐতিহাসিক কাল। এই কালের মধ্যে যে শিল্পকলা গৌড়ে উদ্ভূত, উড়িষ্যায় শক্তি প্রাপ্ত ও ঘবদ্বীপে পরিণতাবস্থায় আরূঢ় হইয়াছিল, তাহাকেই আমি "গৌড়শিল্প কলা” বলিয়াছি । তাহার মধ্যে পূৰ্ব্বকালবৰ্ত্তী শিল্প পদ্ধতির ধারা অবশুই কিছু কিছু লক্ষিত হইতে পারে, কিন্তু তাহাতে গৌড়শিল্পের নিজের অস্তিত্ব নষ্ট হয় না । গৌড়শিল্পই যে ভারতবর্ষের সকল যুগের সকল শ্রেণীর শিল্পের