পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

さく গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী পুস্তিকাখানিতে রচয়িত্রীর নাম ছিল না । ইহাতে গদ্য-পদ্যে লেখা পাচখানি পত্র আছে ; তন্মধ্যে প্রথম চারিখানি স্বামীকে লিখিত । ১৮৭১ খ্ৰীষ্টাব্দে ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকা ধুকে গদ্য-পদ্যে লেখা গিরীন্দ্র - মোহিনীর একখানি পত্র ১৩৩২ সালের কান্তিক-সংখ্যা “মানসী ও মৰ্ম্মবাণী’তে প্রকাশিত হইয়াছে। এই পত্ৰখানি জনৈক হিন্দু মহিলার পত্রাবলী’ পুস্তকের ৫ম বা শেষ পত্র হওয়া বিচিত্র নহে। বসুমতী-কার্য্যালয় হইতে প্রকাশিত ‘গিরীন্দ্রমোহিনীর গ্রন্থাবলী’তে “জনৈক হিন্দুমহিলার পত্রাবলী স্থান পায় নাই । এই দুষ্প্রাপ্য পুস্তিকার এক খণ্ড বিলতের ইণ্ডিয়া অপিস লাইব্রেরিতে আছে । ২ । কবিতাহার । কাব্য )। ১১ মাঘ, ১২৭৯ ( ইং ১৮৭৩ } । j, ೨ಾ | পুস্তিকায় রচয়িত্রী নাম প্রকাশ করেন নাই ; “জনৈক হিন্দুমছিল প্রণীত” বলিয়া ইহা প্রচারিত হইয়াছিল। ‘কবিতহার’ গিরীন্দ্রমোহিনীর প্রথম প্রকাশিত কাব্য ; তখন তাহার বয়স মাত্র ১৫ । তিনি “ভূমিকা”য় লিখিয়াছেন ঃ পাঠক মহোদয়গণ ! অদ্যাপি আমাদিগের ভারতবর্ষ মধ্যে বঙ্গ কামিনী আমরা কেহই বিদ্যাতে এরূপ অভিজ্ঞতা লাভ করি নাই যে সামান্য রচনা করিয়া আপনাদের সমীপবৰ্ত্তিনী হই । এষ্ট আশা করা কেবল ভ্রম মাত্র । তবে অজ্ঞতনিবন্ধন কতিপয় পদ্য পংক্তি প্রচারের কারণ এই যে ইতিপূৰ্ব্বে মদীয় স্বামীকে লিখিত পত্রাবলী তাহার কোন প্রিয় বন্ধু দশন করিয়া সাতিশয় আহলাদ প্রকাশ করিয়া হিন্দু মহিলার পত্রাবলী নামে প্রচার করেন তদৃষ্টে অনেকেই আমাকে উৎসাহ প্রদান করিয়া অন্তান্ত বিষয় রচনা করিতে ক হেন । আমি কেবলমাত্র তাহাদের