পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8.ஆ. মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার মৃত্যুঞ্জয়ের ভাষার “উৎকটস্থ” দেখাইতে গিয়। রাজনারায়ণ বস্তু-প্রমুখঞ্চ পণ্ডিতগণ প্রবোধ চন্দ্রিকা’র “কোকিলকুলকলালাপবাচাল যে মলয়াচলানিল সে উচ্ছলচ্ছাকরাত্যচ্ছ নিঝ রাস্তঃ কণাচ্ছন্ন হইয়। আসিতেছে” এই বাক্যটিই বারংবার উদ্ধৃত করিয়াছেন এবং এই অতিসমাসবদ্ধ বাক্যের সুকঠিন বাহ রূপই পাঠক-সম্প্রদায়কে মৃত্যুঞ্জয় সম্বন্ধে বিরূপ করিয়া তুলিয়াছে । এই বিরূপতা বৰ্ত্তমান কাল পর্য্যন্ত পৌছিয়া রবীন্দ্রনাথের মত সাহিত্য-প্রধানকেও ভীত চকিত করিয়াছে, ইহা আমরা দেখিয়াছি । কিন্তু আশ্চর্য্যের বিষয়, কিংবদন্তী অনুযায়ী চিল কর্তৃক কৰ্ত্তিত এবং উদ্ধে নীত কর্ণখণ্ডের প্রতি ইহারা উৰ্দ্ধমুখী হইয়াই ধাবমান হুইয়াছেন, স্বীয় মস্তকসংলগ্ন কর্ণে হস্তক্ষেপ করিয়া তাহার অস্তিত্ব সম্বন্ধে সত্যাসত্য নির্ণয়ের চেষ্ট। কেহ করেন নাই । কিন্তু আসলে যে মৃত্যুঞ্জয় “মধ্যমপ্রাণাঞ্জবহুলা বাণী’র উদাহরণ স্বরূপই উক্ত বাক্য প্রয়োগ করিয়াছেন, এই সামান্ত তথ্যটি কেহ হিসাবের মধ্যে আনেন নাই । ‘প্রবোধ চন্দ্রিকা’র যে-অংশে উক্ত উদাহরণ দেওয়া হইয়াছে, তাহ নিম্নে স্থবহু উদ্ধৃত হইল – বর্গের মধ্যে প্রথম তৃতীয় পঞ্চম বর্ণ তার য ব ল এই আঠার অক্ষর অল্পপ্রাণ হয় । এতদ্ব্যতিরিক্ত মহা প্রাণ হস্ । (কাল পণ্ডিতেরা কছিয়াছেন বর্ণ তিন প্রকল্প হয় মহাপ্রাণ মধ্যপ্রাণ ৪ অল্পপ্রাণ। বর্গের ঘকারাদি পাচ চতুর্থবৰ্ণ আর তকার ও রেফ ● 'वावtणां छाषा ७ गtश्छिlविषद्रक क्फू झा' ( ३५ s४१v ), श्रृं. २०-२२ ।।