পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫిఱ রামনারায়ণ তর্করত্ব ১৮৫৪ খ্ৰীষ্টাব্দের শেষ ভাগে এই নাটক প্রকাশিত হয় । ‘বিবিধার্থসঙ্গ হে, (৩৫ খণ্ড ) ইহার সমালোচমকপাল রাজেন্দ্রলাল মিত্র লিখিয়ছিলেন :– এইক্ষণে সহৃদয় ব্যক্তিগণ রঙ্গভূমিতে কবিতাস্থধাকরের উদয় কল্পণার্থে যত্নবান হইয়াছেন । ষে গ্রন্থের প্রসঙ্গে এই প্রস্তাব অরিন্ধ হইয়াছে তাহা এই নিৰ্ম্মল চন্দ্রেীদশ্নের অাদিকিরণ বলিলে বলা যায়। পূৰ্ব্বে বঙ্গভাষায় কয়েক খানি নাটক প্রকটিত হুইয়াছে, কিন্তু তাহা যথার্থ নাটক নহে। তাহাতে অনেক পঞ্চাদি অাছে, এবং তাহার সর্বাঙ্গ সমীচীন ও সুসম্পন্ন এবং স্থপাঠ্য বটে ; কিন্তু সাহিত্যকারের যাদৃশ গুণপ্রযুক্ত নাটককে “দৃশু কাব্য" বলিয়া বর্ণন করেন, তাহার অত্যয়মাত্র তাহাতে বর্তমান দেখা যায় । প্রস্তাবিত নাটক খানিতে রূপকের অনেক ধৰ্ম্ম রক্ষিত হইয়াছে ; তাহাব আখ্যায়িক একান্থগামিনী বটে, ইহার অভিপ্রায় উত্তম, ও ভাবও পরিশুদ্ধ। গ্রন্থকার ঐযুক্ত রামনারায়ণ তর্কসিদ্ধাস্ত সাহিত্যালঙ্কার-শস্ত্রে সুপণ্ডিত, এবং কাব্যরচনায় তৎপর। তিনি সমীচীন-যত্নে এই নাটকখানি রচনা করিয়াৰ্ছেন ; এবং সহৃদয় পাঠকগণ যে কেহ ইহা পাঠ করিয়াছেন, তিনি অবগুই স্বীকার করিবেন, যে তাহার প্রষত্ন ব্যর্থ হয় নাই । ( পৃ. ২৫৫-৫৬ ) ‘কুলীন ফুলসৰ্ব্বৰ সম্বন্ধে আচাৰ্য্য কৃষ্ণকমল ভট্টাচাৰ্য্য তাহার স্বতি=ङ्कथंiप्र বলিয়াছেন, “বোধ হয় ইংরাজি খুব ভাল ভাল comedy অপেক্ষা কোনও অংশে ইহা মন্দ মহে ।” ( ‘পুরাতন প্রসঙ্গ', ১ম পৰ্য্যায়, পৃ. ৯৫ ) উৎসৰে মেয়েনের সাজসজার বর্ণনা এইরূপ —