পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/২৫

lo কালীপ্রসঙ্গ সিংহ প্রচলন সম্পর্কে আন্দোলন উপস্থিত করেন, তখন কালীপ্রসন্ন বিষ্ঠোৎসাহিনী সভার পক্ষ হইতে তাহাকে সাহায্য কবিতে অগ্রসর হইয়াছিলেন । কালীপ্রসন্ন বিদ্যাসাগরকে ভক্তি করিতেন ; বিদ্যাসাগরও ঠাহীকে পুত্রের হ্যায় স্নেহ করতেন । ১৮৫৬ খ্ৰীষ্টাব্দের গোড়ায় যখন বিধবা-বিবাহআইন জারি করিধfর আয়োজম চল্লিতেছিল, এবং এই প্রস্তাবিত সুইনের বিরুদ্ধে আবেদনপত্র পেশ হইতেছিল, তখন বিপ্তেjংসাহিনী সভা বিধবা-বিবাহ দমর্থন করিয়া বহু গণ্যমান্ত পোকের স্বাক্ষরযুক্ত একখানি আবেদনপত্র ব্যবস্থাপক সভায় প্রেরণ করিবার ব্যবস্থা করিতেছিলেন । এই সম্পর্কে ‘সংবাদ প্রভাকর লেখেন :– বিদ্যোৎসাহিনী সভা বিধবা বিবাহ পক্ষে লেজিসলেটিব কৌন্সেলে যে দরখাস্ত দিতে ইচ্ছা করিতেছেন তাহতি জিম সহস্র ভদ্র লোকের স্বাক্ষর হইয়াছে, স্বদ্যপি কে স্বাক্ষা করিতে ইচ্ছা করেন বিদ্যোৎসাহিনী সভায় আগমন কৰিলেই স্বাক্ষর পুস্তক পাইবেন --১২ মে ১৮৫৬ । ১৮৫৬ খ্ৰীষ্টাব্দের জুলাই মাসে বিধবা-বিবাহ-আইন বিধিবদ্ধ হইলে, কালীপ্রসন্ন সংবাদপত্রে ঘোষণা করেন যে, যাহার। বিধবা-বিবাহ করিতে ইচ্ছুক হইবেন, বিষ্ঠোৎসাহিনী সভা তাহীদের প্রত্যেককে এক সহস্ৰ মূদ্র পুরস্কার দিতে স্বীকৃত আছেন। ২২ নবেম্বর ১৮৫৬ তারিখের ‘সংবাদ প্রভাকরে প্রকাশ :--- + - বিজ্ঞাপন --বিষ্ঠোংসাছিন সভা বিধবা বিবাহেছু ব্যক্তিবর্গকে জ্ঞাও করিতেছেন ধে ১৭৯৭ শকীয় উনবিংশ সভায় সভায় অধ্যক্ষ মহোদয়গণ প্রতি বিবাহ এক সহস্ৰ মুদ্র প্রদানে স্বীকৃত হইয়াছেন, অতএব প্রতিজ্ঞা অর্থাৎ সম্বন্ধ নিৰ্ব্বন্ধ পত্রে স্বাক্ষরিত হইলেই दिशांश्ब्रू পূর্কে বিঞ্চেৎসান্ধিনী সভা সঙ্কল্পিত অর্থ প্রদান কৱিবেন। ঐকালীপ্রসন্ন দিন " কিংসনীি সভা সম্পাদক ।