পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা প্রথম খণ্ড.pdf/৮৫১

##" ইহাতে রামচা বায়ের খোদিত ছয়খানি রাগ-রাগিণীর লাইন এনগ্রেভিং আছে । । ‘সঙ্গীভতরঙ্গে’ শতাধিক সঙ্গীত সন্নিবিষ্ট হইয়াছে । কবিতায় প্রত্যেক রাগ-রাগিণীর রূপ-বর্ণনাও আছে । গ্রন্থকার “ভূমিকা”য় লিখিতেছেন : সঙ্গীত বিদ্যার বহুতব গ্রন্থ হয় । তাবতের ভাষা করা যুক্তিমত নয় । অতএব কত গুলি গ্রন্থকে ভাঙ্গিয়া । প্রকাশ করিখ আমি নানা ভাসা দিদু । সংস্কৃত অাদি তাতে যেসব বচন । গদ্য গদ্য রূপে তাত করি ত্ব কুচন । সোমেশ্বর মত আদি যত মত আছে । শ্রেণিমত ন রচিব রচিব আগে পাছে । হিন্দুস্থান অবধি করিব ননা দেশ । কলিকাতা পর্ষ্যস্ত যে বাঙ্গjলার শেষ । হিন্দুস্থানি লোক কি বাঙ্গালি লোক যত । সকলের অতি গ্রাহ হনুমান মত । গুয়াপি রুচিব আমি এরূপ নিয়মে । নাঙ্ক পুরাণের মত প্রকাশ প্রথমে । মধ্যে মধ্যে অঙ্ক অঙ্ক মত প্রকাশিব । সৰ্ব্বশেষে হনুমান মত বিরচিৰ । গ্রন্থসাগরে কবিতা সলিল কল্পিত । মান মত নদ নদী ਾਲ মিলিত । ভাব লস ছদ অলঙ্কার আদি যত । জলজন্তু জলচর পক্ষিগণ মত । পায়্য। রাগ বা রূপ পবনের সঙ্গ । সঙ্গীত নামেতে তায় উঠিল তরঙ্গ । বুদ্ধিরূপ ক্ষুদ্র তার তাহাতে ডুবিপ। জ্ঞান সমার্কুট ছিল ভাসিতে মাগিল । উস্কার কারণে মন উপায় করিল ! পক্ষার স্থদের সুরে তাঙ্কাকে বান্ধিল । ভাষা পুতি রূপ তটে টানিয়া তুলিল । भ*ीठ ए*वश्न मांभ ट्प्रार्थे श्३ज ! - ) *عام ډ .ژ ( ‘সঙ্গীততরঙ্গ’ হইতে ভারও দু-একটি স্থল উদ্ধৃত কল্লিতেছি – - ভৈরব রাগের ধ্যান ও ধারা। ১ । ভম্বন্ধে আদি রাগ শিবের বেশ ! শিৰ অবস্থৰ গুণে বিশেষ । ভূজঙ্গ নিদিত শিরেতে জট । জটায় ৰেড়িয়া ভূজঙ্গ ঘট ।