পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>8○ বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের পরমার্থ দান করিবেন। শাস্ত্রের নির্দেশানুসারে আমরা দেবদেবীর পূজা পশু পুষ্পগন্ধ দ্বারা ( পশুপুষ্পগন্ধৈশ্চ ) করিয়া থাকি। আমরা পুষ্প ও গন্ধ আস্তই দিয়া থাকি, ছিড়িয়া দিই না, কিন্তু যখন দেবীর নিকট পশু বলি দিই তখন তাহাদিগকে জীবিত এবং অখণ্ডভাবে উৎসর্গ rা করি না কেন ? তাহাদিগকে যুপে ফেলিয়া ছেদন করি কেন এবং সেই ছিন্ন মৃত পশুই বা উৎসর্গ করি কিজান্য ? শাস্ত্রের অনুসাশনে ‘বলিং দদ্যাং’, কিন্তু বলি অর্থে আমরা কেবল পশু বুঝি কেন ? ৰালি অর্থে যে কোন নৈবেদ্য বুঝায়। শাস্ত্রে আরও শাসন আছে। “মৃতং স্মৃশ্যেৎ স্নানমাচারেৎ।” অথচ দেবীকে অম্পূখ্য মৃত পশু দিতে কুষ্ঠিত হই না । যাহারা মৎস্য মাংস ভোজন করেন, DDD DgDD gBDB BDB DD gBBDSEBDB BDSS SBDBBD BDDBBB DD gBBD झूम, किलु *भाक्षांश्*निन ক্ৰমে মৃত্যাবস্থায় এগুলি অস্পৃশ্য, অতএব এই ঘূণ্য অপবিত্ৰ বস্তু আহার করা হয় কেন ? যাহারা মৎস্য মাংস ভক্ষণে শারীরিক বলবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেন, তঁহাদের সম্বন্ধে মুনি মহারাজাজী হস্তী ও ব্যান্ত্রের তুলনায় উভয়ের বলবিক্রমের আলোচনা করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে হস্তীর নম্রতা ও শান্তভাবের সহিত ব্যান্ত্রের ক্রোধ ও উগ্রতার তুলনা করেন। তৎপরে মুনি মহারাজ বহুতর শাস্ত্ৰ হইতে সৰ্ব্বজনীন প্রেমেয় উপদেশমূলক বচন উদ্ধার করিয়া বলেন যে এই উপদেশ যে কেবল প্ৰত্যেকের পালনীয় ধৰ্ম্ম এমন নৰে, ইহা দ্বারা মানব জাতিরই সর্বাঙ্গীন উন্নতি সাধিত হইবে। এই প্রেমের বলেই বরাবীয় জগৎ চলিতেছে, ইহারই বলে ইত্যরজীব হইতে মানুষের পার্থক্য সাধিত হইয়াছে, ইহা ব্যতীত মানুষের সহিত পশুর কোন পার্থক্য থাকে না । ইহার পর রামেন্দ্ৰবাবু পরিষদের পক্ষ হইতে জৈন সম্প্রদায়কে সভায় উপস্থিতির জন্য এবং মুনিমহারাজকে সভাপতিত্ব করণের জন্য কৃতজ্ঞতা छा°न रुझिgव्ा माछाख्छा छ । শ্ৰীরামেন্দ্রসুন্দর ত্ৰিবেদী শ্ৰীসতীশচন্দ্ৰ বিদ্যাভূষণ जन्थाक् । * সভাপতি । ত্ৰয়োদশ বার্ষিক অধিবেশন ২১শে বৈশাখ ১৩:১৪, ৪ঠা মে ১৯০৭, শনিবাৰ অপরায় ৫০ টা। স্থান-জেনারেল এসেমব্লিজ ইনষ্টিটীিউলন। SeifTð Eyss' | মহামহোপাধ্যায় শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্ৰ বিদ্যাভূষণ এম,এ,-সভাপতি । শ্ৰীযুক্ত অবিনাশচজ ঘোষ এমএ, ৰিএল, শ্ৰীমুক্ত গৌরহরি সেন