পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/৩০২

R O বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদের শ্ৰীযুক্ত যোগেন্দ্রনাথ মিত্র এম এ, বি এল, শ্ৰীযুক্ত রামকমল সিংহ - *७ि ठ अंब्रप्55ल भी মন্মথমোহন বসু রসিক রঞ্জন সিদ্ধান্তভূষণ | Cछ्भ5ञ्ज ७९ठं সহঃ সম্পাদক ব্যোমকেশ মুস্তফী S. এই অধিবেশনে শ্ৰীযুক্ত অম্বিকাচরণ BBD Bgg eS D BYS BgD DDD S SL LEBS DDDD SDBED ও ঋগ্বেদীয় ধৰ্ম্ম” নামে একটি প্ৰবন্ধ পাঠ করেন। বেদ বিষয়ে তিনি বাঙ্গালায় ধারাবাহিকরূপে কয়েকটি প্ৰবন্ধ পাঠ করিবেন। সেই সকল প্ৰবন্ধের সুচনা স্বরূপ এই প্ৰবন্ধের অবতারণা করিয়াছেন। তিনি প্ৰবন্ধ পাঠের ভূমিকা স্বরূপ বলেন—“ঋগ্বেদ কি ? ইহাতে নানা ছন্দে নানা দেৰদেবীর পুজা অৰ্চনার কঁথা, স্তৰ বৰজনার কথা আছে, তদ্ভিন্ন ভেকের শব্দের বর্ণনা, পাশক্রীড়ার কথা, যম যমীর প্রণয় কথা, পুরবা উৰ্ব্বশীর প্রণয় কথা প্রভৃতি কিছু কিছু অন্য কাহারও প্রসঙ্গ পাওয়া যায়, ইহাতে দেবদেবীর যে পুজা অৰ্চনার কথা পাওয়া BB BDK DD LLK KSEEDD0 DBDD পূর্বকালের । দেবদেবী সকল সম্বন্ধে আমার যে সকল বক্তব্য আছে তাহা পরে বলিব। ইহাদের পুজা অৰ্চনা ত্ৰিবিধ প্রকারে করা হইত-অর্চৈ: DD DS DDBBgDS DDB gBDB BiBLSSSDBBDBDBDD SS Sgg BDSDD BSBB DDBD BDB কালে সোমরস ও আহাৰ্য্য পদার্থ সকল আহুতিরূপে অগ্নিতে দগ্ধ করা হইত। যাহারা এইরূপে অৰ্চনা করিতেন, তঁহারা বিশ্বাস করিতেন, ঐ সকল বস্তু দগ্ধ হইয়া তাহার ধূম উৰ্দ্ধে উঠিলে cन । `ष्टं ‘?.४ छ्न्न । আমরা বেদের সকল অংশ পাই না । বৈদিক গ্রন্থেই প্ৰমাণ আছে যে এক সময়ে এমন দুর্ঘটনা ঘটয়াছিল যে সমস্ত নষ্ট হইতে বসিয়াছিল। সেই দুর্ঘটনার পর যাহা সংগৃহীত হইয়া রক্ষিত হইয়াছে, তাহাতে অৰ্দ্ধেক ও বোধ হয় পাওয়া যায় নাই । এই সংগ্ৰহকালে অনেক ঋক লোপ হইয়াছে জানিতে পারায় যজ্ঞাদি কাৰ্য্য নির্বাঙ্গের জন্য আপার নূতন নূতন ঋক রচিত হইয়াছিল। কৰ্ম্মের বিধান স্থির রাখিবার নিমিত্তই বোধ হয় সেই সময় নিয়ম হইয়াছিল যে “তোমরা প্ৰাচীন ঋক পাঠ করিও না-ভূগুরা যেমন রচনা করিয়াছিলেন, তদ্রুপ হে। ইন্দ্ৰ ! আমি তোমাকে নুশুনি ঋক্ দ্বারা স্তব করিতেছি।” এরূপ বিধান বৈদিক গ্রন্থেই আছে। • বৰ্ত্তমানকালে আমরা চারি বেদ বলিতে যাহা পাঈ, তাহার সংগ্ৰহকৰ্ত্তা বেদব্যাস । ത്ത বৰ্ত্তমান ঋগ্বেদের মধ্যে এক হাঁটতে চারি চরণ বিশিষ্ট নানাবিধ ঋক মন্ত্র আছে। কতকগুলি ঋক লইয়া একটা সুৰক্ত হয়। সুক্ত শব্দের অর্থ-স্ব + উ ব্রু অর্থাৎ মূল্যবান বা সুন্দর রচনা । কয়েকটি সুবক্ত লইয়া মণ্ডল নামক ভাগ কল্পিত হুইয়াছে। যজুৰ্বেদ মৌলিক গ্ৰন্থ নহে। ইহাতে ঋক্ মন্ত্রের আলোচনা ও তৎসম্বলিত যজ্ঞের বিধিব্যবস্থা বর্ণনাই ইহার প্রধান অঙ্গ, তদ্ভিন্ন ইহাতে গদ্যে অর্থাং তখনকার প্রচলিত ভাষায় প্রার্থনাদি ও আছে। . যজুৰ্ব্বেদের দুইটি ভাগ-কৃষ্ণ যজুঃ অর্থাৎ তৈত্তিরীয় সংহিতা এবং শুক্ল যজুঃ অর্থাৎ বাজসনেয় সংহিতা।