পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ २१ ग६२lk موانع বাহিরের বায়ুরাশিতে সংক্রান্ত হয়। যতক্ষণ ধরিয়া এই ঢেউগুলি আটক না পাইয়া আসিতে থাকে, ততক্ষণ ব্যাপিয়া আমরা বংশীধ্বনি শুনিতে পাই । তানপুরার তারে ঘা দিলেও ঐ রূপ হয় । তারটা যতক্ষণ কঁপে, চারিদিকের বায়ুরাশিতে, ততক্ষণ ঢেউ জন্মে ও ততক্ষণ ধরিয়ু আমরা ধ্বনি শুনিতে পাই। লম্বাতারে সেকণ্ডে যত ঢেউ জন্মায়, ঋটি তারে তার চেয়ে বেশী জন্মায়'। কাজেই তার যত লম্বা হয়, ধ্বনি ততই নীচে নামে বা কোমল হয় । এই সকল ধ্বনিম্নমধুর ধ্বনি ; মধুর বলিয়াই বাঁশী আর তার সঙ্গীতের যন্ত্রগঠনে ব্যবহৃত হয়। ধ্বনির সঙ্গে ধ্বনি মিশিয়া স্বরমাধুৰ্য্যের উৎকর্ষ বাড়ায় । লম্বাতারে ঘা দিলে গোটা তারাটাই কঁপে, আবার গোটা তারািট আপনাকে দুই, তিন, চারি বা ততোধিক সমানভাগে ভাগ করিয়া লইয়া এক এক ভাগ পৃথকভাবে কঁপে । এক এক ভাগের কম্পে এক এক রকম ধ্বনি বাহির হয় । দুই হাত লম্বা তারে ষো ধবনি বাহির হয়, একহাত লম্বা ভাগ হইতে তার চেয়ে উচু, আঁধহাত লক্ষ্ম ভাগ হইতে আরও উচু ধ্বনি বাহির হয়। এই সকল ধ্বনি একত্ৰ মিশিয়া ধ্বনির মাধুৰ্য্যের ইতারবিশেষ জন্মায় । বাশীর ভিতরে আটকান বাতাসেও ঐরূপ ঘটে। সমস্ত 'বাতাসটা কঁপে, আবার ঐ বাতাস আপনাকে দুই তিন চারি সমান। স্তরে ভাগ করিয়া লইয়া এক এক ভাগ অ্যাপন আপনি ধ্বনি জন্মাইয়া কঁপে ; কোন ধ্বনিটা কোমল, অন্যটা তার চেয়ে তীব্ৰ ; কোমলে তীয়রে মিশ্রিত হইয়া ধ্বনির মাধুৰ্য্য BDDD DBDS DBDD DBBDB S BDBDB DBDDDS BBSS টেবিলের উপর কাঠে ঠক্‌ করিয়া ঠোকর দিলে কাঠখান কঁপিয়া উঠে ; কাঠফলকটা আপনাকে নানা ভাগে ভাগ করিয়া লয় ও এক এক ভাগ আপনা, ধ্বনি উৎপাদনা করিয়া কঁাপিতে থাকে। কিন্তু বঁাশীয় ভিতরে বাতাস বা তন্ত্রীযন্ত্রের তার যেমন আপনাকে সমান সমান DK DB DDSBDDBBB BDBDD DBB DDBT D DBS DDDD DBDKugO MEDSDBB হইয় পড়ে এবং ঐ সকল ভাগ হইতে যে সকল ধ্বনি জন্মে, তাহার একযোগে একটা কর্কশা KBi gEEDDBD DBBDS DDD BBBDB BDBKS BB DDDuDD DBDDDBDLDL D BBDB DS সুখের বিষয় উহার স্থিতিকাল অন্ন। ঠিক করিয়া ঠোকর দিবামাত্র কাঠখানা। এখানে সেখানে কঁপিয়া উঠে ও ক্ষণেকের মধ্যে থামিয়া যায়। তাই কর্ণদ্বালাটাও বেশীক্ষণ স্থায়ী হয় না । পিতলের ঘড়িতে হাতুড়ির আঘাত দিলে ঢং করিয়া শব্দ হয়। ঐ ‘চং” এর “ঢ’ টুকুতে কোন মাধুৰ্য্য নাই। কঠিন ধাতুফলকে কঠিন কাঠের হাতুড়ির আঘাতে ষে এলোমেলে। কঁপুনি ক্ষণেকের মত জন্মে, এই কৰ্ণ জালাকার “ঢ’টন তাহারই ফল । তবে এই এলোমেলো অনিয়মিত কম্প থামিয়া গেলে ধাতুফাল কটা আরও কিছুক্ষণ ধরিয়া বেশ নিয়মিত ভালে কঁাপিতে খাকে ; তখন “ঢং এর “ঢ” টুকু চলিয়া গিয়াছে, উহার ‘অংশ টুকু তখনও চলিতেছে ! এই ‘অং* টুকু বেশ মধুরী । শব্দশাঙ্গে বলে, ঐ ‘চং” শব্দটার মধ্যে দুইটা বৰ্ণ আছে ; একটা ব্যঞ্জন আর একটি স্বর ।