পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/৯৬

s8 সাহিত্য পরিষৎ-পত্রিকা [ २१ म१2|}ा । দ স্থা বর্ণের যোগে যেমন কোমলতা বুঝায়, মূৰ্দ্ধন্য যোগে তেমনি কাঠিন্ত আনে। লোহার তার ‘কটু’ শব্দে ছিড়িয়া বা কাটিয়া যায়। ইদুর তাহার ছোট শক্তি ধারাল দাঁতে যখন কাঠ কাটে তখন ‘কুটকুট’, ‘কুটকাট’ শব্দ হয়। ধারাল দাঁতের তীক্ষতাও ঐ ‘কুটকুট” ধ্বনিতে পকাশ করে। পিপীড়িায় “কুটি” করিয়া কামড়ায়, এখানে বস্তুতঃ কোন শব্দ হয় না, কামড়ের তীব্ৰ বেদন ‘কুট’ বুঝাইতে শব্দের প্রয়োগ। গায়ে বিছুটি লাগিলে গা কুটকুট করে, উহাও সেই বেদনার তীক্ষতার পরিচয় দেয় । ‘কুট কুট” কামড়ের প্রকারভেদ ‘কুটুশ কাটুশি’ কামড়। মায়বিক বেদনায় ‘কটকটনি’ যন্ত্রণ জন্মে। কটের বিকার “কটাং” ও “কটাশ” । সরু সুতা বা সরু তার দিয়া আঙ্গুল বঁাধিলে উহা কটু করিয়া কাটিয়া বসিয়া ‘কটকটনি’ জন্মায় ; সরু অথচ কঠিন জিনিষকে ‘কটকট” বলে। সংস্কৃত’ ‘কটু’ আহ্বাদের ‘কটুত্ব’ কি সেইরূপ কোন বেদনামন্ত্ৰাপক ? “কেটা” ( কুট্টন )-যথা চিড়ে কোটা,- এই ক্রিয়ার নাম কি ঢেকিযন্থের অবয়বের কাঠিন্য জ্ঞাপক ? “কাঠের” ( কাষ্ঠের ) ঠকার উহার কাঠিন্য জ্ঞাপক করে না, কিরূপে জানিব ? DBDD D DDSDBDBSBuBSDuDLSSSDTDuuS SuDDS SBBBS S guSSBBuS gBBuT DBDD শব্দগুলির অন্তর্গত মুৰ্দ্ধন্য ধ্বনি উহাদের কাঠিন্য সুচনা নিশ্চয় করিতেছে। কঠিন।ার্থক ‘কড়া।” “कऊिं' གཉི་གྲྭ་རྟག་ প্রভৃতি শব্দ সংস্কৃতমূলক হইলেও এই হিসাবে কাঠিন্যব্যঞ্জক হয়। এমন কি “কুটি’ ও ‘কুটিল’ ও ‘ক্রর প্রভৃতি শব্দেও সন্দেহ আসিয়া পড়ে। সংস্কৃত ‘কৃৎ' ধাতু—যাহার অর্থ ‘কাটা” এবং যাহা হইতে কৰ্ত্তন, কৰ্ত্তর ( কাটারি ) প্ৰভৃতি শব্দ উৎপন্ন, তাহাও বুঝি বা এই দলে পড়ে। ংস্কৃত শব্দের মুল যাহাই হউক, করকার’ ‘কিরকির” “কুব কুর” প্রভৃতি শব্দ কঠিন কর্কশ। SDDSBDB D t DDDOD BDBBDL S SBDBDBDDuS BBDBDuS uBuDi DBYD BDBDBBD BBDKDBLSS DBDiS DuS uSDDD LSDD DBBBB DBDSS SBBit SBBBS SDBBDDBSSSBDBDS DDDSSSDBtt ( কাপড় ) “কপার’ প্ৰভৃতি সংস্কৃত শব্দেও কি সেইভােব আসিতেছে না ? সোণার ‘কঙ্কণ' (কঁকনি) তাহার নামের অনুনাসিক ধ্বনিতে উহা যে ধাতুনিৰ্ম্মিত তাহঁর পরিচয় দিতেছে। ধাতুনিৰ্ম্মিত সরু তারের শব্দ ‘কনকনী, ঐ ধ্বনির তীব্রতা এবং ঐ তারের তীক্ষাত ‘কন কনানি’ ‘কুন কনানি’ প্ৰভৃতি বেদনাজ্ঞাপক শব্দে বিদ্যমান। ‘কনকনে” uuD D BBD DBS BDD DBDBD BBBD DD DBt DBB SDBBBKK S SBDD DD S যাতনার অনুরূপ । কাল রঙের “কি শকিশে” বিশেষণ ককারাদি কেন ? “খ” বর্ণ কয়ের মত জিহবামূলীয়-উহার জোর ‘ক’য়ের চেয়ে অধিক । ‘খক’ ‘খকখক্‌” প্ৰভৃতি কাশির শব্দ কণ্ঠ হইতে জিহবা মূল সহযোগে উৎপন্ন-কাশির নাম “খকি”। হঁাসির শব্দ ও জিহবামূলে উৎপন্ন, যথা ‘খিক্‌ খিক্‌’, ‘খুক খুক’,-’ল’কার যোগে উহা চঞ্চল হইয়া “খলখলি।” ‘খিলখিল ইত্যাদি হা সুতরঙ্গে পরিণত হয়। খুক খুক হাসে বলিয়া কি শিশুর আদরের নাম “খোকা' ? 'খেই খেউ' “খোকখেক' ডাক হইতে ‘খোঁকি’ কুকুর ও ‘খেকশিয়ালি” তাহদের