नमें &9४२ 1 *ल्ली कथा SS এ অঞ্চলে নীলের চাষ ও ব্যবসায় প্রধান কারবার ছিল। এই কাৰ্য্য লাহেবেরা এবং ২১ ঘর দেশীয় জমিদারও করিতেন। কৃত্ৰিম নীল হওয়াতে নীলকাজ প্ৰায় এক প্রকার লোপ পাইস্বাtছ। নীলকর সাহেবেরা নীল কাজ ছাড়িয়া তাহার স্থানে এক্ষণে ভাগজোৎ আদায় করি।-- তেছেন। মাঝে মাঝে ইহারা জবরদস্তি করিয়া জমীর নিরীখে বৃদ্ধি করেন, এই সকল কারণে ইহাতে প্ৰজারা অনেক সময় বড় পীড়িত হয়। সম্প্রতি এ অত্যাচার এতদূর গড়াইয়াছিল যে নিঃস্ব নিরীহ প্ৰজারা দল বাধিয়া মাজিষ্ট্রেট, কমিসনার, এমন কি প্ৰাণের দায়ে কলিকতা পৰ্য্যন্ত গিয়া স্বয়ং ছোট লাট বাহাদুরের কাছে পৰ্য্যন্ত নালিস করিতে বাধ্য হইয়াছিল। ফল কথা, প্রজাদের কোন মতেই নিস্তার নাই। একে ত চাব আবাদের অবস্থা শোচনীয়, তাহাতে দেশের মুনীষ’ বা ‘জনের মজুরী দৈনিক প/৫ মাত্র, তাহাঙ্ক BB DD DBuKDLL DBDD DDYYDBD BELKS DDBD BBBT OKD DDB DBDD DDS DBDBBBD DBB LESYTDDDD DDS EBD DDBzYqDB BD BBB BBB দারিদ্র্য ভিন্ন কি হইবে ? বঙ্গদেশের মধ্যে এত দরিদ্রদেশ আর কোথাও আছে কি না। সন্দেহ, এত দরিদ্র যে হাট এবং মেলা যাহা পল্লীর পক্ষে নিতান্ত প্ৰয়োজনীয়-তােহা এদেশে এক প্ৰকার নাই” বলিলেই হয় ! দুই তিনটি মেলা যাহা এ প্রদেশের মুরুটিয়া, সুন্দলপুর প্রভৃতি স্থানে বসিত-তাহাও 'এক্ষণে নিতান্ত শ্ৰীহীন ও ছত্ৰভঙ্গ হইয়া পড়িয়াছে। হাটের অবস্থা এতই হীন যে উল্লেখেরও উপযুক্ত নহে। এ অঞ্চলে রাস্ত ঘাটের একান্ত দুরবস্থা । ধনীলোক, প্ৰাচীন সঙ্গতিপন্ন সাহর বা গ্রাম এবং ব্যবসায়ের অল্পতাই তাহার কারণ। ১৮৮৫ সালে প্ৰথম “লোকাল বোর্ড’ স্থাপিত হয় ; সেই হইতে অল্পে অল্পে এই বিষয়ের কিঞ্চিং উন্নতি দেখা যাইতেছে। “লোকালবোর্ড কৃত প্ৰধান রাস্তা এখানে ‘সিরাণ’ নামে অভিহিত। এখানকার বড় সরাণ জলাঙ্গী হইতে কৃষ্ণনগর পথে কলিকাতা গিয়াছে। সম্প্রতি দুর্ভিক্ষ “রিলিফা” উপলক্ষে করিমপুর হইতে রেল ষ্টেসন ভেড়ামারা BBBD BDB BDBD BBB BBB DDBDYiDD g KD DBBO DDDD DBD DBD S এই সকল রাস্তায় গরুর গাড়ী কোন প্রকারে যাতায়াত করে। উপরি উক্ত 'রিলিফা” উপলক্ষে শিকারপুর হইতে কেঁচুয়াডাঙ্গা পৰ্য্যন্ত ১১টী খালখনন করিয়া হাউলিয়া ও ভৈরব নদীকে DDDB BD DBBBBDBDS SKK S DB LDt BBEK DS DDBE KK D BD BB DtYS DD BDBDSBBD SDBYDBDE DDYiDD DBBS DBBDDB BBDDB DD DS BBD BDDDBD স্থানে ভৈরব নদীর উপর এই প্রকার একটী পুল দৃষ্ট হয়। পুর্বে নদী সকল ‘বহতা’ থাকায়, যাতায়াত ও ব্যবসা বাণিজ্যাদি জল পথেই নিৰ্বাহ হইত। এক্ষণে নদীগুলি শুষ্ক অথচ স্থলপথে গমনাগমনের জন্য রেলপথও নাই-সুতরাং গমনাগমন ও দ্রা বাণিজ্যের বিশেষ অসুবিধা। নিকটতম রেল ষ্টেসন পুর্বে ছিল-মুনসীগঞ্জ, ইহা করিমপুর হইতে ** প্ৰায় ১৮ ক্রোশ দুরবস্ত্ৰী।। এক্ষণে বারক্রোশ দুরে ভেড়ামার নামক স্থানে ষ্টেসন হইয়াছে; ইহাই এক্ষণে নিকটতম ষ্টেসন। যান-বাহন সাধারণতঃ গরুর গাড়ী; তাহা এক প্রকার সর্বদাই মিলে ।
পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাদশ ভাগ).pdf/১১৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
