è D , जांश्ऊि-*ब्रिक्ष९-*खिकों [ »किव नश्] “যুবক পুরুষ হয়ে যুবতীরে ডুর। ভাল দেখে একটাকে শাপটীয়ে ধর ।” অধিক আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, এই ব্যক্তি সহোদর ভ্রাতা। ‘সুরিক্ষার পালায়’ লাউসেন নটিনী । পরিবৃত হইয়া পাপঙ্কের উপর উপবেশন করিল, সুরিক্ষণ বাম হস্ত দ্বারা মুখে তাম্বুল তুলিয়া দিতে দিতে র্তাহার বামপাশ্বে উপবিষ্ট হইয়া ‘বুকের বসন তুলে খল খল ইসে।” তার পর বলিল ;- “দেখ হে নাগর কুচ কনক মহেশে ৷ অবিরল শ্ৰীফল যুগল যেন দুটী। অনঙ্গের এই ধন আগুনের কুটী ৷ যুগল কমল হস্ত যদি দেও ইখে । সুখ পাবে স্বৰ্গ যাবে সদ্য চেপে রাখে। আমার অধরে আছে অমৃতের সর ৭ উদর পুরিয়া খাবে হইবে অমর। ঘুচাইল্প কাপুরের কন্দৰ্পের শেল। প্রত্যহ আমার পায় মাখাবেন তেল।” মাণিকগাঙ্গুলী বঙ্গীয় ললনাকুলের যে জঘন্য প্রণয়চিত্র অঙ্কন করিয়াছেন, তাহা বস্তুতই 切夺f东西可夺1 “পরের রমণী মোরা পিরীতকে মারি । রসিক পুরুষ পেলে হার ক’রে পরি ॥’ যে বঙ্গবধূগণ পতিকে দেবতাভজ্ঞানে পূজা ও ভক্তি করিয়া থাকেন, সেই সমাজের রমণীর পরপুরুষের প্রতি এতাদৃশ আশক্তি প্ৰকৃতিই নিন্দাৰ্ছ এবং যে কবি এইরূপ চিত্র অঙ্কন করেন, তিনিও ক্ষমার অযোগ্য। ভারতচন্দ্ৰ যে ভাবে সুন্দরের রূপ দেখাইয়া রমণীবৃন্দের স্ব স্ব পতির নিন্দ করাইয়াছেন, মাণিকগাঙ্গুলীর ধৰ্ম্মমঙ্গলেও সেইরূপ রমণীগণের পতিনিন্দ আছে। তাই পূর্বে বলিয়াছি, ভারতচন্দ্রর আদর্শ কবি মাণিকগাঙ্গুলী। বিদ্যাসুন্দরের ন্যায় ধৰ্ম্মমঙ্গলের কবিও রমণীর গর্ভসঞ্চারের লক্ষণ ও তৎপর তাহদের অবস্থা বর্ণনা করিয়াছেন,- kuDB BD DB BBDD D DBD S SBDDBB BDBDD DD DBBB DDD S DB DBL0SBDBDB LEEL DD BD YD DBB DBDDBD BDD DD DB sO DBBDB DBD DYtSS BBB uu DB BB D DDt বড় কষ্ট উঠে যদি ধরে উরুবার। উঠিলে ঘুরায়ে মাখা কঁপে কলেবর ॥” তৎপর সাধভক্ষণ। রঞ্জাবতীর গর্ভ হইয়াছে, কি খাইতে সাধ যায়, জিজ্ঞাসা করিলে তিনি বলিলেন,- “শুমুনির শাক আনি সন্ধরিবে তৈলে । শেষে দিবে শর্ষপ বাটন সিন্ধ হলে ৷ অল্প জ্বলে অল্প অল্প আনি দিৰে কাটি। দৃঢ় করে দিয়া কাটি দিবে তাকে ঘাটি ॥. iiLB BDB DBu uuD BB D BBB SS SYB DD DDt B DDBDDBD DD S কটু তৈল কিছু দিয়া সম্বরিয়া পুন। প্রচুর পিঠালি দিবে। পাক হয় যেন। ঠিক বলি ঠাকুরাণী ইহা যদি পাই। এক সোর চেলের অন্ন এক গ্রাসে খাই ॥ " আয় এক আছে সাধ আনি পুই খাড়া। যথোচিত জল দিয়া জ্বাল দিবে বাড়া। সিদ্ধ হলে শেষে দিবে শোভাঞ্জলি কুল। কিছু f निप्व छाम कर कला भूल ॥ বোল রাখি ঝাল দিয়া জ্বাল দিও পরে। সেই ব্যঞ্জনের সায় শুনে মুখ সরে ।
পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাদশ ভাগ).pdf/১৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
