পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন। ১৩০১ ] মুকুন্দরাম ও ভারতচন্দ্ৰ। dGfSo তুমি কাম আমি রতি, আমি নারী তুমি পতি, দুই অঙ্গ একই পরাণ । প্ৰথমে যে প্রীতি ছিল, 6*८च ऊश्छ्। न व्रशिक्ळ, পীরিতির এ নহে বিধান ৷ যথা যথা যেতে প্ৰভু, মোরে না ছাড়িতে কতু, এবে কেন আগে ছাড়ি গেলা । মিছে প্ৰেম বাড়াইয়া, ভাল গেলা ছাড়াইয়া, এখন বুঝিনু মিছে খেলা ৷ না দেখিব সে বদন, না হেরিব সে নয়ন, না শুনিব সে মধুরবাণী। আগে মরিবেন। স্বামী, পশ্চাতে মরিব আমি, এত দিন ইহা নাহি জানি ৷ ভারতচন্দ্ৰ । কবি গুরু কালিদাসের অনুসরণ করিয়া মুকুন্দরাম গৌরীর তপস্যা বর্ণনা করিয়াছেন। তপস্যাস্থানে মহাদেব দ্বিজবেশধারণ করিয়া উপস্থিত হইলেন :- অগাজিন।াষাঢ়ধরঃ প্ৰগলভবাক জধলন্নিবি ব্ৰহ্মময়েন তেজসা, বিবেশ কশ্চিজটিলস্তপোবনং। শরীরবিদ্ধঃ প্ৰথমা শ্ৰমে যথা ৷ কুমারসম্ভব। কালিদাসের মহাদেবের ন্যায় মুকুন্দরামের দ্বিজ রূপী মহাদেব ও গৌরীকে জিজ্ঞাসা করিা Cエ 3ー কহ নিরুপমা, কার বোলে রাম, বাঞ্ছিলা কেন জটাধারে । श्श्लेश्वा ठूनलठ्ठी, ভজহ ভিক্ষারী, দরিদ্র বর দিগম্বরে ৷ শুন গো চন্দ্ৰমুখি, তোমারে আমি দেখি, রূপেতে ভুবনমোহিনী । কতেক আছে বর, ভুবনমনোহর, ইচ্ছিল বুড়া বর আপনি ৷ অবশেষে মহাদেব নিজরূপ ধারণ করিলেন। হরগৌরীর বিবাহ হইল। মহাদেবের বেশ দেখিয়া মেনকা খেদ করিলেন। পরে মহাদেব সুন্দর রূপ ধারণ করায় মেনকা তুষ্ট হইলেন। এ সমস্ত কথা মুকুন্দরাম ও ভারতচন্দ্র, উভয়েই বৰ্ণনা করিয়াছেন।