পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VS) o সাহিত্য-পরিষদ, পত্রিকা । [अर्थांव१ ফরাসী সমালোচক মহাকবির কাব্য সম্বন্ধে যে সকল কথা বলিলেন নবীন সাহিত্য সম্বন্ধেও ঐ সকল কথা বলা যায়। নবীন সাহিত্য ও ঐতিহাসিক সম্বন্ধবিহীন করিয়া, সাহিত্যের বিকাশক্রমের প্রতি লক্ষ্য না রাখিয়া রীতিমত আলোচিত হইতে পারে না । নবীন সাহিত্যের ভাব ভাষা ছন্দোবন্ধ শব্দবিন্যাস রচনা প্ৰণালী বুঝিতে হইলে প্ৰাচীন সাহিত্যের ভাব ভাষা ছন্দোবন্ধ শব্দবিন্যাস রচনা প্ৰণালীর পরিজ্ঞান থাকা আবশ্যক। অতএব প্ৰাচীন কাব্যগীতরচনা চিন্তার আলোচনার বিশেষ প্ৰয়োজন আছে । আর এই প্রয়োজন এক নহে, অনেক । তৃতীয় কথা। ব্যষ্টি মানুষের যেমন জীবনের একটা ইতিহাস আছে, সমষ্টি মানুষসমাজের তেমনি জীবনের একটা ইতিহাস আছে। আর সমাজের যে প্ৰধান বন্ধনী-ভাষা, যাহাতে বায়ুতাড়িত বালুকণার মত ব্যষ্টি মানুষ দশদিকে বিক্ষিপ্ত না হইয়া সমাজে দলবদ্ধ থাকে, সেই ভাষারও একটা ইতিহাস আছে। সজীব মানুষের ভাষাও সজীব । ভাষাও অব্যাকুত হইতে ব্যাকুত, অবিশেষ হইতে বিশেষ, অব্যক্ত হইতে ব্যক্তি, অবিকাশ হইতে বিকাশ প্ৰাপ্ত হয়। ব্যাকৃত বিশিষ্ট ব্যক্তি বিকশিত ভাষারও অন্ধুর হইতে পল্লব, পল্লব হইতে শাখা, শাখা হইতে কাণ্ড, কাণ্ড হইতে মহামহীরুহের প্রকাশ লক্ষিত হয়। এই প্ৰকাশের ক্রমই ভাষার ইতিহাস। ইংরাজী * ভাষার ইতিহাসজ্ঞ পাঠক জানেন ষে গথিক হইতে স্যাকসন, স্যাকসন হইতে অদ্ধ স্যাকসন, আৰ্দ্ধস্যাকসন হইতে আদ্য ইংরাজি, আদ্য ইংরাজি হইতে মধ্য ইংরাজি, মধ্য ইংরাজি হইতে পুরাতন ইংরাজি, পুরাতন ইংরাজি হইতে আধুনিক ইংরাজির প্রকাশ হইয়াছে। এই প্ৰকাশের ক্রমই ইংরাজি ভাষার ইতিহাস । * এইরূপ বাঙ্গালা ठयां । বাঙ্গালা ভাষার ইতিহাসজ্ঞ পাঠক জানেন যে বৈদিক সংস্কৃত হইতে ভাষা BDDDBSDBDBBDD DBDBDD S KDDS KD DBDBD KBBS SBB DBD SBDBDBD মাগধী, মাগধী হইতে আদ্য বাঙ্গালা, আদ্য বাঙ্গালা হইতে মধ্য বাঙ্গালা, মধ্য বাঙ্গালা হইতে আধুনিক বাঙ্গালার প্রকাশ হইয়াছে। এই প্ৰকাশের ক্রমই বাঙ্গালা from his time from his proper life, it breaks historical relationships, it blinds eriticism by eonventional admiration and renders the investigation of literary origins unaceptable.-M, Charles, d' Hericault quoted in M. Arnold's Essays in criticism. 2.The grammar of modern English is not the same as the grmmar of Wycliffe. Wycliff's English may be traced back to what we may call Middle English from 500 to 1330; Middle English to Early English from 1330 to 1230, Early English to Semi Saxon from 1230 to 1100 and Semi Saxon to Anglo Saxon. Max Müller : Science of Language, First Series P. 132.