পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ፅbr तामाझ°|-ड5ए । জন্তু-দৈত্য (?) তাড়কাপতি সুন্দের পিতা। दी २९ সুন্দ-দৈত্য। জম্ভনন্দন। তাড়কার পতি-অগস্ত্য কর্তৃক নিহত । বা ২৫ উপসুন্দ-সুবাহু রাক্ষসের পিতা। K R o ময়-দিতি-পুত্ৰ মায়াবী দানব। মন্দোদরীর পিতা। রাবণের শ্বশুর। ऊं ७२ দানবমধ্যে বিশ্বকৰ্ম্ম বলিয়া খ্যাত । কঠোর তপস্যায় ব্ৰহ্মাকে প্ৰসন্ন করিয়া তাহার বরে শিল্পজ্ঞান অধিকার পূর্বক মায়াবলে ভুমধ্যে স্বর্ণের বন ও দিব্য গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিয়া হেমা নামী অপসরার সহিত বাস করিতেন। সুররাজ বাজ দ্বারা ময়কে বিনাশ করেন। ব্ৰহ্মা হেমাকে ময়ের আশ্চৰ্য্য পুরী প্ৰদান করিলেন :- এখানে স্বর্ণের বৃক্ষ—মূলে বৈদুৰ্য্যময় বেদী, স্বর্ণের মৎস্য সরোবরে ক্রীড়া করিত। বৈদুৰ্য্য খচিত স্বর্ণ ও রৌপ্যের সপ্ততাল গৃহ-উহাতে স্বর্ণের গবাক্ষ মুক্তাজালে আবৃত থাকিত । কি ৫০ হেমা অন্সরার সহযোগে ইহার মায়াবী ও দুন্দুভি নামে দুই পুত্র ও মন্দোদরী কন্যা জন্মে । ऊं ७२ রাবণ মৃগয়ায় গিয়া একদা সকন্যা। ইহার সাক্ষাৎ লাভ করেন। দৈত্যেন্দ্র রাক্ষসরাজের পরিচয় পাইয়। তাহাকে কর দ্বারা কন্যার পাণিগ্রহণ করাইয়া হান্ত মুখে কহিলেন, “রাজন। তুমি ইহাকে পত্নীরূপে গ্ৰহণ করা।” দশগ্ৰীব সেই স্থলেই অগ্নি প্ৰজ্বলিত করিয়া মন্দোদরীকে বিবাহ করিলেন। ময় জামাতাকে আপনি তপস্তালব্ধ অদ্ভূত অমোঘ শক্তি উপহার দিলেন । ( এই শক্তি রাবণ লক্ষ্মণের প্রতি প্ৰয়োগ করেন । ) üa y R পুলোম-দৈত্যরাজ। শচীর পিতা। ইন্দ্রের শ্বশুর। ॐ २४ স্বৰ্গে দেব রাক্ষস যুদ্ধে জয়ন্ত বিপন্ন হইয়া পড়িলে ইনি দৌহিত্রকে লইয়া পাতালে পলায়ন করেন। ইহার সম্মতি লইয়া অনুহিলাদ শচীকে হরণ করিতেছিল ; ইন্দ্ৰ ইহাদিগকে বিনাশ করিয়া শচীকে উদ্ধার করেন । কি ৩৯ মায়াবী ও দুন্দুভি-হেমা অঙ্গরার গর্ভজাত ময় দানবের পুত্র। মন্দোদরীর ভ্রাতা। উ ১২ দুন্দুভি—মহিষরূপী অসুর। বরলাভে মুগ্ধ হইয়া বীৰ্য্যমদে সমুদ্রের সহিত যুদ্ধ প্ৰাথনা করে ; সমুদ্র অস্বীকৃত হইয়া তাহাকে হিমালয়ের নিকট প্রেরণ করেন ; হিমালয়ও তাহার সহিত যুদ্ধ করিতে অসম্মত হইয়া তাহাকে কিষ্কিন্ধ্যােরাজ বালীর নিকট যাইতে বলেন। অসুর কিষ্কিন্ধ্যায় আসিয়া কপিরাজকে যুদ্ধে আহবান করিলে, তিনি পিতৃদত্ত স্বর্ণহার কণ্ঠে ধারণ পূর্বক অসুরকে শৃঙ্গ দ্বারা গ্রহণ ও উৎক্ষেপণ করিয়া আছাড় মারিলেন ; छूगूडि হইয়া গেল । কি ১১ ছুড়িয়া ফেলিবার সময় অসুরের মুখরক্ত মতঙ্গ-আশ্রমে পড়ে ; তজ্জন্য ঋষি শাপ দেন । মৃত অসুরের পর্বতাকার অস্থিমালা কিষ্কিন্ধ্যার অদূরে পতিত ছিল ; সুগ্ৰীবের সহিত