পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

有 하여 ክ”°» হোতি, প্ৰহেতি, বিদ্যুৎকেশ, সুকেশ-রাবণের মাতামহের পূর্বপুরুষগণ । (রক্ষোবংশ व्ाऊा ८ा९ ) । छे 8 হেতি প্ৰহেতি রাক্ষসগণের আদিপুরুষ। প্ৰহেতি বনে যান, হেতি সংসারী ; তৎপুত্ৰ বিদ্যুৎকেশ, তৎপুত্ৰ সুকেশ । è 8 বজমুষ্টি, বিরূপাক্ষ, দুৰ্ম্মখ, সুপ্তয়, যজ্ঞকোপ, মত্ত, উন্মত্ত—রাবণের মাতামহ-ভ্রাত। মাল্যবান রাক্ষসের পুত্ৰগণ । উ ৫ প্ৰহস্ত, অকম্পন, বিকট, কালকামুখ, ধূম্রাক্ষ, সংক্ৰাদি, প্ৰঘস, ভাসকৰ্ণ-সুমালী রাক্ষসের পুত্ৰগণ। রাবণের মাতুল । 5 a অনল, অনিল, হর, সম্পাতি-রাবণের মাতামহ-ভ্ৰাতা মালী রাক্ষসের পুত্ৰগণ । উ, ৫ মারীচ, প্ৰহস্ত, বিরূপাক্ষ, মহোদর-সুমালী রাক্ষসের মন্ত্রি চতুষ্টয়। রাবণ লঙ্কা বিজয় করিবেন শুনিয়া সুমালী৷ ইহাদিগকে রাবণের অনুচর করিয়া দেন। ऊं ऽऽ শুক, সারণ, ধূম্রাক্ষ—রাবণের সচিব। ইহাদিগকে লইয়া রাবণ দিগ্বিজয়ে বাহির হইয়াছিলেন । উ ১৪ মহাপাশৰ্থ-সীতা-হরণ লইয়া কেহ কেহ যখন রাবণকে ভয় দেখাইতেছিল, ইনি পরামর্শ দেন :-“যে ব্যক্তি হিংস্ৰজন্তু পূৰ্ণ অরণ্যে প্ৰবেশ পূর্বক অযত্ন-সুলভ মধুপান না করে, সে নিতান্ত মূখ সন্দেহ নাই। • • • • • • • • • আপনি কুকুটবৎ বলপূর্বক প্ৰবৰ্ত্তিত হউন, এবং জানকীরে গিয়া পুনঃ পুনঃ আক্রমণ করুন। ইচ্ছা পূর্ণ হইলে আর কিসের ভয় ?” ল ১৩ বিরাধ-বীভৎস রাক্ষস । দণ্ডকারণ্যবাসী। যবের পুত্র; ইহার জননী শতহ্রদ। আ ৩ বনে সীতাকে বলপূর্বক গ্ৰহণ করে ; রাম জানকীর পরপুরুষম্পর্শে বিশেষ শোকাকুল হন। রাক্ষসের প্রতি তিনি বিস্তর অস্ত্ৰ প্ৰয়োগ করিলেন, তাহার কিছুই করিতে পারিলেন না। অস্ত্রের দ্বারা তাহার দেহের কোন অনিষ্ট হইবে না, সে এইরূপ বর লাভ করিয়াছিল। রামলক্ষ্মণের অস্ত্ৰাঘাতে ক্রোধান্বিত হইয়া রাক্ষস সীতাকে পরিাত্যাগ পূর্বক বীরদ্বয়কে বাহুমধ্যে গ্ৰহণ করিয়া প্ৰস্থান করিতে লাগিল ; সীতা বাহু উৎক্ষিপ্ত করিয়া উচ্চৈঃস্বরে কঁাদিতে কঁাদিতে কহিলেন, “রাক্ষসরাজ তোমায় নমস্কার ; তুমি উহাদিগকে ত্যাগ করিয়া আমাকে লইয়া যাও।” রাম লক্ষ্মণ দুইজনে দুরাত্মার দুই বাহু ভাঙ্গিয়া দিলেন, সে যাতনায় মূচ্ছিত হইল, কিন্তু মরিল না। দুই ভ্ৰাতায় তাহাকে মুষ্টি-প্রহর পদাঘাত করিয়া নিস্পিষ্ট করিতে লাগিলেন, তথাপি রাক্ষস মরিবার কোন লক্ষণ দেখাইল না। তখন সৰ্ব্বভুতাশরণ্য রাম লক্ষ্মণকে কহিলেন, “শস্ত্রাঘাতে আমরা ইহার প্রাণ সংহার করিতে পারিব না ; তুমি এক প্রশস্ত গৰ্ত্ত খনন কর, ইহাকে ভূগর্ভে প্রোথিত করিয়া বধ করিব।” এই বলিয়া তিনি চরণ দ্বারা রাক্ষসের কণ্ঠাক্রমণ করিলেন। তখন বিরাধ বলিল, “পুরুষ-সিংহ, আমি মোহবশতঃ তোমায় জানিতে Ο Σ