পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (প্রথম খণ্ড).pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈজ্ঞানিক পরিভাষা । BDDBBBD BBD DD BDBDD DDBDBDS DBD DDS BB gg DBDBDD DDSSLLLS যত অল্প শ্ৰমে ও যত সম্পূর্ণরূপে সাধিত হয়, ততই ভাষার সার্থকতা। মানুষ একের YLLDS SLDDD BBDBB BBBB BDDD SS gB BBY DDDDBDBD DBDBD DDDSDBBeD BHDDBD STLLuuBD S DBDBDSS S BBBS S DBBBBB L DTDDBDS LSDDD DBD DBB ऊांद्र नाई। শব্দ লইয়া ভাষার শরীর ও ভাব লইয়া ভাষার জীবন, এ কথা বলিলে নিতান্ত ভুল হয় না। তবে ভাবের সহিত শব্দের একটা সম্বন্ধ আছে। এ সম্বন্ধটা বিধাতার বিধিনির্দিষ্ট কি না, তাহ নিৰ্দ্ধারণের চেষ্টায় সম্প্রতি কোন প্রয়োজন নাই, এবং সেই বিতণ্ডা উত্থাপন করিয়া অগ্নিকুণ্ডপ্রবেশে লেখকের সম্প্রতি কোনরূপ প্ৰবৃত্তি নাই। সৰ্ব্বত্র না। হউক, অধিকাংশ স্থলে, শব্দের ও অর্থের সম্বন্ধ মানুষেরই কলিত ও হাতগড়া, সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই । শব্দ একটা সঙ্কেত মাত্র । পাঁচজনে মিলিয়া মিশিয়া সঙ্কেতটা সৰ্ব্বত্র সর্বদা এক অর্থে প্রয়োগ করিলেই সংসারযাত্ৰা চলিয়া যায় ও ভাষার উদ্দেশ্য সাধিত হয়। মানুষের মনে যে কিছু ভাবের উদয় হয় বা হইতে পারে, তাহার প্রত্যেকের জন্য এক একটি পৃথক পৃথক সঙ্কেত থাকিলে বোধ করি, এক হিসাবে ভাষাকে সম্পূর্ণ ভাষা বলা যাইতে পারে। কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে আমাদের মনের ভাবসংখ্যার সীমা নাই, এবং দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের শব্দসঙ্কলনশক্তি বড় সংকীর্ণ সীমায় আবদ্ধ। শব্দ সঙ্কলনের শক্তি অসীম থাকিলেও মস্তিষ্কের সঙ্কীর্ণ পরিধির মধ্যে তাহদের স্থান সন্ধুলান দুষ্কর হইত। ফলে কয়েকটি মাত্ৰ শব্দ বা সঙ্কেত লইয়া আমাদিগের অসংখ্য মনের ভাব ব্যক্ত করিতে হয়। ভাষার এই প্রথম ও প্রধান অসম্পূর্ণতা । কিন্তু এই অসম্পূর্ণতা পরিহারের উপায় দেখা যায় না । তবে এই দোষ কথঞ্চিৎ পরিহারের জন্য নানাবিধ কৌশল ব্যবহৃত হয় । পাঁচটা ভাব একজাতীয় হইলে আমরা একটা শব্দকেই বিভক্তি, প্ৰত্যয়, উপসৰ্গাদি যোগে নানা LBDD DB BB DDB BDDDBDB SsBBDD DBBB DDDS SDDD S BBD কৌশলেও কুলায় না। ভাবের সংখ্যা এতই অধিক, ও শব্দের সংখ্যা এতই কম। )