পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (প্রথম ভাগ).pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাময়িক প্ৰসঙ্গ । শ্রাবণ মাসের নব্যভারতে শ্ৰীযুক্ত পাঁচকড়ি ঘোষ মহাশয়ের লিখিত একটি প্রবন্ধ । প্রকাশিত হইয়াছে। প্রবন্ধের শিরোনাম “অসমীয়া কি স্বতন্ত্র ভাষা ?” প্ৰবন্ধলেখক প্ৰতিপন্ন করিয়াছেন, অসমীয়া ভাষা বাঙ্গালা ভাষা হইতে স্বতন্ত্র নহে। “অসমীয়া এ ভাষার উন্নতিসাধিনী” নামে একটি সভা আছে! সভার সম্পাদক শ্ৰীভুক্ত হেমচন্দ্র গোস্বামী মহাশয় আসামী ভাষায় লিখিত জোনাকী নামক সাময়িকপত্রে বাঙ্গালা ও আসামী ভাষার স্বাতন্ত্র্যপ্রতিপাদনে চেষ্টা করিয়াছেন। নব্য ভারতের প্রবন্ধলেখক।” মহাশয় এইরূপ স্বাতন্ত্র্যের বিরোধী হইয়া, গোস্বামী মহাশয়ের মত খণ্ডনে প্ৰয়াস পাইয়া হেন }। এসম্বন্ধে তঁহাৱা যুক্তি এই-প্রাচীন প্ৰাগজ্যোতিষপুরের প্রসিদ্ধি এবং তৎ কুলীন সংস্কৃত ভাষার প্রচলন বিষয়ে মতদ্বৈধ হইতে পারে না । সুতরাং পৌরাণিক যুগে ‘আসাম’ নামে কোন জনপদ ছিল না। তৎকালে অসমীয় ভাষারও উৎপত্তি হইতে পাৱে না। “অসমীয়া” শব্দ “অসম” আর "অসম" শব্দ ‘আহম” শব্দ হইতে, উৎপন্ন হইয়াছে। আহম জাতির রাজত্বকালে বৰ্ত্তমান অসমীয়া ভাষা সংগঠিত হয় । এই সময়ে আসামে প্রতিভাসম্পন্ন শঙ্কর দেবের আবির্ভাব ঘটে। শঙ্করদেব বঙ্গােদশ প্রভৃতি পৰ্যটন করিয়া জ্ঞানোেপার্জন পূর্বক স্বদেশে প্রত্যাবৃত্ত হয়েনি। তঁহারই প্ৰসাদে নূতন অসমীয়া ভাষার স্বষ্টি হয় । প্ৰাচীন সময়ে বাঙ্গালায় ও ত্ৰিহুতে অস্তঃস্থ থাকার ও বৰ্গীয় বাকার বিভিন্নরূপে লিখিত হইত। অদ্যাপি পল্লীগ্রামের গুরুমহাশয়দিগের পাঠ- | শালায় “করূপাৱা বা পেটকাট” বলিয়া বা কার লেখান হইয়া থাকে। আসামেও ঠিক এইরূপ অক্ষর আজি পৰ্য্যন্ত চলিতেছে। ফলতঃ ত্ৰিহুতী, অসমীয়া, ও বাঙ্গালা, હશે ত্ৰিবিধ: অক্ষর এক। ৮/শঙ্কর দেবের সময়ে বঙ্গে ও মিথিলায় একই অক্ষর চলিত !. শঙ্করদেব বঙ্গদেশে ঐ অক্ষর শিখিয়া, স্বদেশে যাইয়া আপন গ্ৰন্থ লিখিয়াছিলেন। ইছা । বাঙ্গালা ও অসমীয়া ভাষার অবিচ্ছিন্ন ভাবের অন্যতম প্রমাণ । , " A 鹅。* 察,来 -*"* "" ", 辦 * : কতকগুলি গ্ৰাম্য শব্দ ও উচ্চারণবৈষম্য ব্যতীত বৰ্ত্তমান আসামী ও বাঙ্গালা ভাষায় রচনাগত বিশেষ কোন পার্থক্য নাই। প্ৰবন্ধলেখক । “জোনাকীর” প্রবন্ধের একস্থল। ಕಿನ್ತಕ করিয়া, দেখাইয়াছেন, ་ན་རྒྱུ་ ‘थेरिनॉलमई" “সকলো’ sffě অসth ,可孵 .प्र्कां, qቐቑጻ, ওকায়” दा দিলে ऐश বৰ্তমান दक्षिणांद्ध বহিত .ܟ݂ অভিন্ন R,