সুকুমা”: পাইতেছেন। এমন সময় তাহার মাতুলপত্নী কুমুদিনী সে%;", আসিয়া কহিল, “কি মেয়ে গা বাছা! তুই, সারা বাড়ীময় ".* } ** খুঁজে বেড়াচ্ছি, আর তুই কি না বারান্দার কোণে ব’সে এখন গুণ • হাওয়া খাচ্ছিস ।। ঘরদোর বাট দেবে কে, জানিস ৩ কাল ১i < ** টাকে জবাব দিয়েছি।” জ্যোৎস্না মাতুলানীর মুখের দিকে দুইটি জলভরা আধু , চক্ষু", দৃষ্টি নিবদ্ধ করিয়া কহিল, “কাল রাত্তিরে ঝাঁট দিয়ে আমার ঠাঁটে, ফোঙ্কা পড়ে গেছে মামিম, আমি আর ঝাঁটু দিতে পােবৃব ন}, আমার হাতে লাগবে যে ।” কুমুদিনী ঝঙ্কার দিয়া কহিল, “দেখ কথার শ্ৰী, তাহ’লে ঘর দোল গুলো কি এমনই পড়ে থাকবে, ঝাটু পড়বে না। কি শিক্ষণঃ তোর বাপমা দিয়ে গিয়েছে।” জ্যোৎসা কহিল, “বাবা আমাকে কখনও কটায় হাত দিতেন না ।” কুমুদিনী ত্রুকুঞ্চিত কবিয়া কহিল, “সে বাবা ত আর ফি:ে আসবে না-এখন তোকে রোজই ঝাটা ধরতে ঠ’লে তোর বাবার মত বড় লোক না, যে, তোদের দু'দুটাে ভাইপোমৰে বসে বসে খাওয়াব। আমার সোজা কথা, আর তোর মামাও শৌ", ব্যবস্থা করে দিয়েছে, তাই চাকরিটাকে কাল ছাড়িয়ে দিয়েছি, - তুই আর সুকো দু’জন মিলে তার কাজ ক বুধি তুষ্ট ঝাঁট দিবি. ঘরের পাট করুবি, আর সুকো বাজারহাট করবে। ” 4. --ص rrg , ፵፫፡
পাতা:সুকুমার - ফণীন্দ্রনাথ পাল.pdf/১১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।