পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ অধ্যায় ] সোক্রেটসের কয়েকটীি মত ԳS পড়িল। সোত্ৰাটীস যে তত্ত্বটী খুব পবিস্কার করিয়া বুঝাইয়া দেন নাই, তাহার প্রমাণ এই, যে কঠোর কৃচ্ছসাধনেব পক্ষপাতী শুনঃসম্প্রদায় (The Cynics) s 3: Trà F-71TT273 (The Cyrenaics), o 3 ****- বিরোধী এই দুই দলের প্রতিষ্ঠাতাই তাহার শিষ্য ছিলেন। তঁহার উপদেশগুলি স্বাগপরতাকে মোটেই প্রশ্রয় দেয় নাই, তথাপি ইহা অস্বীকার করিবার উপায় নাই, যে তঁহার ধৰ্ম্মনীতি চিতাবাদ বা সুখাবাদের আকার ধারণা করিয়াছে । অনেক পাশ্চাত্য লেখকই জেলারের সহিত একমত হইয়া বলিয়া থাকেন, সোফ্রাটসেব ধৰ্ম্মনীতিতে সুখই ধৰ্ম্মের লক্ষ্য। কিন্তু সুখ বলিতে কি তিনি তুচ্ছ সাংসাবিক সুখেব কথা ভাবিতেন ? কখনই নয়। তিনি যখন বলিতেন, “ধৰ্ম্মেই সুখ,” তখন তাহাব চিত্ত কোন উদ্ধ লোকের দিকে ধাবিত হহঁত, প্লেটোব এই একটি উক্তি চাইতেই আমরা তাহা বুঝিতে পারল-“যে সৰ্ব্বোত্তম ও সৰ্ব্বাপেক্ষা ন্যায়পবায়ণ, সেই সৰ্ব্বাপেক্ষা সুখী।” (Rep. IX. 650) । এখানে স্মরণ রাখিতে হইবে, যে সোক্রেটাস ও প্লেটোর মতে ন্যায়পরায়ণতা ধৰ্ম্মেব সৰ্বশ্রেষ্ঠ লক্ষণ ও মানবের মহত্তম গুণ। উপনিষদেব ঋষি যেমন বলিয়াছেন, “যোবৈ ভূমা তং সুখ্যম্-যিনি ভূমি, তিনিই সুখ”, সোক্রোটিসও তেমনি সেই সত্যের আভাস পাইয়াই নিজের সাধনার সহিত মিলাইয়া নিজের কথায় বলিয়াছেন, “ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তিই সুখী।” (৩) আত্মার স্বাধীনতা । সোক্রিটাস নিজে ত্যাগ ও সংযমেব আদর্শস্থানীয় পুরুষ ছিলেন। তিনি পুনঃ পুনঃ শিষ্য ও সহচবদিগকে ত্যাগী ও সংযমী হইতে উপদেশ দিতেন। তিনি বলিতেন, “সংযমই ধৰ্ম্মজীবনেব ভিত্তি।” ( Mem. I. 5, 4 )। আত্মজয়ী হইতে না পারিলে কেহই স্বাধীন হইতে পাবে না। যদি আপনার প্রভু হইতে চাও, অভাব জয় কর, আত্মশক্তির অনুশীলন কর; দেহের সুখ সুবিধার দ্বারাই যদি তুমি পরিচালিত श्cग, उtद cउों लूमि बन। (Mem I.