পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সোক্রেটস [ ১ম ভাগ وار নক্ষত্রমণ্ডল দেখিয়া জাহাজ চালাইবার কৌশল শিক্ষা দেন। থালীস একাধারে বৈজ্ঞানিক, জ্যোতির্বিাৎ, রাজনীতিজ্ঞ ও দার্শনিক ছিলেন, छ्त्रांश्Jांन९व्ीि शेट्रांशे ट्धकां* कब्रिड्छ् । থালীস কোনও গ্ৰন্থ লিখিয়া যান নাই। আরিষ্টটল তঁহার কয়েকটী উক্তি উদ্ধত করিয়াছেন, যথা (১) পৃথিবী জলের উপরে ভাসিতেছে। (২) জল বিশ্বের যাবতীয় পদার্থের উপাদান-কারণ। (৩) সমস্ত পদার্থই দেবগণে পরিপূর্ণ। চুম্বক জীবিত, কেন না, ইহার লৌহ আকর্ষণ করিবার শক্তি আছে। প্ৰথম উক্তির ব্যাখ্যা নিম্প্রয়োজন। দ্বিতীয় উক্তির তাৎপৰ্য্য এই, যে জগতের সমুদায় বস্তু জল হইতে উদ্ভূত হইয়া জলে প্রত্যাগমন করিতেছে। তৃতীয় উক্তির অর্থ সম্বন্ধে নানা মত আছে। আরিষ্টটল বলেন, থালীস জগতের আত্মায় বা বিশ্বাত্মায় বিশ্বাস করিতেন ; একজন প্ৰাচীন লেখকের মতে এই বিশ্বাত্মাই ঈশ্বর। . রোমক লেখক কিকেরো বুঝিয়াছিলেন, যে বিশ্বকৰ্ম্মী জলব্ধপ উপাদানে বিশ্ব সৃষ্টি করিয়াছেন-থালীস এই তত্ত্বই প্রচার করিয়াছেন। উক্তিটীর প্রকৃত মৰ্ম্ম কি, তাহা দুজ্ঞেয়। & 1 &ltaiftafst4 ( ẩằ$ Anaximandros ) ! আনাক্ষিমাণ্ডারও মিলীটস নগরের অধিবাসী ছিলেন। তিনি থালীসের এক পুরুষ পরে, অর্থাৎ ষষ্ঠ শতাব্দীতে আবির্ভূত হন। থালীসের ন্যায় আনাক্ষিমাণ্ডারও কতকগুলি প্ৰয়োজনীয় বস্তু আবিষ্কার করেন; তন্মধ্যে মানচিত্র বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। কৃষ্ণ সাগরের তীরে আপলোনিয়া নগরে মিলীটসের অধিবাসীরা যে উপনিবেশ স্থাপন করে, তিনি তাহার নেতৃত্ব গ্ৰহণ করিয়াছিলেন ; সুতরাং তিনিও রাষ্ট্ৰীয় কৰ্ম্মে নির্লিপ্ত ছিলেন না ; তঁহার স্বপুরবাসীরা তঁহার একটী প্ৰতিমূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠা করিয়াছিল। আনাক্ষিমাণ্ডারের কোন গ্ৰন্থ বিদ্যমান নাই। আরিষ্টটলের শিস্য ও উত্তরাধিকারী থেয়ত্তফাষ্টস (Theophrastos ) তাহার দর্শনের সারনিষ্কৰ্য