পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/১২৯

৭ম অধ্যায় ] সোেক্রটীসের পূর্ববৰ্ত্তী দার্শনিকগণ * (১) “পৃথিবী হইতে সমুদায় পদার্থের উৎপত্তি, এবং পৃথিবীতেই সমুদায় পদার্থের পরিসমাপ্তি ।” (২) “উৎপাদ্যমান ও বৰ্দ্ধমান সমুদায় পদার্থই পৃথিবী ও বারি।” (৩) “সুৰ্য্য পৃথিবীর উপরে ঝুলিতেছে, এবং ইহাকে উত্তাপ দিতেছে।” (৪) “আমরা সকলেই পৃথিবী-ও-বারিজাত।” (৫) “দেবগণের সম্বন্ধে, এবং আমি যাহাদিগের কথা বলিতেছি, সেই সকল বিষয়ে, নিশ্চিত জ্ঞান আছে, এমন মানুষ কোন কালে ছিল না এবং কোন কালে হইবেও না। যদি কেহ দৈবাৎ পূর্ণ সত্য প্ৰকাশও করে, তথাপি সে নিজে জানে না, যে উহা পূর্ণ সত্য। কিন্তু কল্পনা জল্পনা সকলেই করিতে পারে।” (৬) “দেবতা যদি কৃষ্ণাভ মধু সৃষ্টি না করিতেন, তবে লোকে ফিগফলকে (figs ) এখন যত মিষ্ট মনে করে, তদপেক্ষা অনেক অধিক মিষ্ট বোধ করিত।” न(अभ९३८न । জেন’ফানীসের এক কবিতাংশে উক্ত হইয়াছে, “লোকে যাহাকে ইরিস ( রামধনু, দেবদূতী ) কহে, তিনিও মেঘ, দেখিতে নীল, পীত ও লোহিত।” DBB BDS BB D DBDBDDBBD BBB BBB DBDDSDDDDDB DDBD BD গতিবেগে প্ৰজ্বলিত হইয়াছে। তিনি বলিতেন, প্ৰত্যহ এক একটী নবসূৰ্য্য উদিত হয় ; আজ যে সুৰ্য্য অস্তগত হইল, কাল তাহা উদিত হইবে না। অপিচ সুৰ্য্য অন্যুষিত প্রদেশে যাইয়া যখন একটা গৰ্ত্তে পতিত হয়, তখনই গ্ৰহণ দৃষ্ট হইয়া থাকে। উহা একমাস কালও স্থায়ী হইতে পারে। বোধ হয় মানবরূপী দেবগণকে পরিহাস করাই বক্তার উদ্দেশ্য ছিল। পৃথিবী ও বারি। প্ৰাচীন লেখকগণের মতে “সমুদায় পদার্থই পৃথিবী ও বারি,” ইহার তাৎপৰ্য্য এই-- “জেনফানীস বলিয়াছেন, যে পৃথিবী সমুদ্রের সহিত মিশ্রিত হইতেছে ও ক্রমশঃ জলে গলিয়া যাইতেছে। ( তিনি নানাদেশে পর্বতশিখরে ও