পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/২৬৬

RNOV সোক্রেটস [ &भ डांश অটুট থাকিত। শত্রুপক্ষ ভুল করিয়া বলিত, ইহা তাহার ধূৰ্ত্ত কপটতা ; তাহারা ইহাকে “সোক্রেটসের ব্যঙ্গ” নামে আখ্যাত করিত। তৃতীয় পরিচ্ছেদ व् আমরা প্লেটোর আলেখ্য অবলম্বন করিয়া তাহার চরিত্র সম্বন্ধে अiझ७ किश्sि९ अलibना कविद । সোক্রেটসের বিষয়ে প্ৰাচীন কালে নানা প্ৰকার কিম্বদন্তী প্ৰচলিত ছিল। তাহার প্ৰিয় শিষ্য ফাইডোন ‘জপুরস” নামক সংলাপ-প্ৰবন্ধ লিখিয়া গিয়াছেন। জপুরাস সীবিয়া দেশবাসী একজন গণক ছিলেন, এবং ইনি নাকি মুখ দেখিয়াই লোকের দোষগুণ বলিয়া দিতে পারিতেন। এই প্ৰবন্ধে লিখিত হইয়াছে, যে ইনি সোক্রোটসেব মুখাবয়ব দেখিয়া বলিয়া উঠিলেন, উহাতে ঘোর ইন্দ্রিয়পরায়ণতার লক্ষণ বিদ্যমান। এই অদ্ভুত কথা শুনিয়া তাহার শিষ্যগণ একবাক্যে তীব্ৰস্বরে প্রতিবাদ করিতে লাগিলেন; কিন্তু তিনি তাহাদিগকে নিরস্ত করিয়া কহিলেন, “জপুরস ঠিক কথাই বলিয়াছে; কিন্তু আমি রিপুগুলি জয় করিয়াছি।” আর একটী প্ৰবাদ এই, যে সোক্রোটসের ক্ৰোধ অত্যন্ত প্ৰবল ছিল ; তিনি কখন কখনও ভীষণ ক্ৰোধে আত্মহারা হইতেন । এই প্রবাদের ভিত্তি DBDB KDB DB BD sDg BB BDDDBD DBB DD DB tDB EBB DDBSDBDD BBBD DBBDB gDBD BDDBB DDuD হ্রাস না পাইয়া বরং শতগুণ বদ্ধিতই হয়। যে প্রকৃতির পরার্থপরতা এমন দুৰ্দ্ধমনীয় ছিল, যে তাহা সৰ্ব্বপ্রকার পার্থিব সম্পদ পায়ে ঠেলিয়া আজীবন নর-সেবায় নিযুক্ত থাকিয়া মৃত্যুকে আলিঙ্গন করিতেও মুহুর্তের তরে সঙ্কুচিত হয় নাই, তাহার সমুদায় বৃত্তিগুলিই যে সবল ও সতেজ হইবে, তাহা বিচিত্র নয়; কিন্তু যে সাধনের ফলে এই বৃত্তিসমূহ নিৰ্ব্বিষ বিষধরের মত চিরদিন তাহার পদানত হইয়াছিল, সে সাধন জগতে দুর্লভ, সে তপস্তা झूर्ष पूर्श बनfoाँ नबनानौन अक्षा आकर्दन कब्रिाद। अनगमांस