পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/৩১২

Rb‘R সোক্রেটস [ &भ डांश ঃখ, ইহা দুঃখসমুদয়, ইহা দুঃখনিবোধ ; ইহা দুঃখনিবোধগামী পথ। (২) এখানে ভিক্ষু আসবসমূহেব ক্ষয়-নিবন্ধন স্বয়ং ইহজীবনেই কামনাবার্জিত। ( অনাসব ), চিত্তবিমুক্তি অবগত হইয়া ও উপলব্ধি কবিয়া বিহাবি কবেন। ইহাই আধিপ্ৰজ্ঞা-শিক্ষা ( অৰ্থাৎ উচ্চতব জ্ঞানসাধন )। শিক্ষা এই ত্ৰিবিধ ।” অঙ্গুত্তব নিকায়। ৩,৮৮, ৮৯ ৷ ( ১ম খণ্ড, ) পৃষ্ঠা ما سس-R'S) (t বিচাব ও আত্মপবীক্ষা বুদ্ধ-প্রোক্ত সাধনেব দুইটী বিশিষ্ট অঙ্গ। মজুিমি নিকায়েব অন্তৰ্গত অম্বলটিকা-বাহুলোবাদ সুত্তে বুদ্ধ পুত্ৰ বাহুলকে এই উপদেশ দিতেছেন, যে তিনি কাযিক, বাচনিক বা মানসিক, যে কোন কৰ্ম্মই কৰুন না কেন, সম্যক বিচাবি কবিষ, ( পচ্চবেন্ধিত্বা পচবেন্ধিত্ব ) কবিবেন। অনুমান সুত্তে মহামোদগল্যায়ন ভিক্ষুদিগকে সম্বোধন কবিয বলিতেছেন, “ভিক্ষু আপনাকে আপনি এই প্ৰকাব পৰীক্ষা কবিবেন, “আমাতে কি পাপেচ্ছিা আছে, আমি কি পাপেচ্ছিাব বশীভূত হইয়াছি ?” যদি তিনি দেখেন, তাহাতে পাপেচ্ছিা আছে, তবে তাহা পবিহাবি কবিবাবে জন্য ভিক্ষু সযত্নে সাধন কবিবেন।” ক্ৰোধ প্রভৃতি দোষ পবিহাবেব উদ্দেশ্যেও এই প্ৰকাৰ আত্মপৰীক্ষা ও সাধন উপদিষ্ট হইয়াছে। সাধনেৰ লক্ষ্য । বৌদ্ধ সাধনেব নিয়ামক অনিত্যতা ও দুঃখ, লক্ষ্য নিৰ্ব্বাণ ও অপুনৰাবৃত্তি। জড়, অজড়, পদার্থমাত্রেই অনিত্য, ভগবান বুদ্ধ এই তত্ত্বটী কত প্ৰকাবে বুঝাইতে প্ৰব্যাস পাইয়াছেন । ধৰ্ম্মপ্রচাবে প্ৰবৃত্ত হইয়াই পঞ্চবৰ্গীয় ভিক্ষুদিগকে শিক্ষাদান-কালে তিনি এই তত্ত্বটী সুপ্রতিষ্ঠিত কবিয়াছিলেন, যে ৰূপ, বেদনা, সংজ্ঞা, সংস্কাব ও বিজ্ঞান অনিত্য। (মহাবয় । ১৬:৪২, ৪৩)। তাহাব ধৰ্ম্মব্যাখা শুনিয়া প্রথম শিষ্য কৌণ্ডিণ্যোব ধৰ্ম্মচক্ষু উৎপন্ন হইল ; তিনি এই জ্ঞান লাভ কবিলেন-যং কিঞ্চি সমুদয়ধৰ্ম্মং সৰ্ব্বং তং নিবোধধৰ্ম্মনাতি-“যাহা কিছুব উদয় আছে, সে সমুদায়েবই বিলয় আছে,” অর্থাৎ উৎপত্তি ও ধ্বংস এক অচ্ছেদ্য সুত্রে গ্রথিত । ( ঐ, ১৬২৯ ) । যিনি আত্মাব অস্তিত্বই স্বীকার করেন নাই , তিনি যে বলিবেন, আত্মা নিত্য,