পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/৩১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&०भ अक्षांश ] সোেক্রটীস ও বুদ্ধ Sb9اصو( ধ্রুব, শাশ্বত, বিকারবিহীন, এই লৌকিক বিশ্বাস ভ্রান্ত, তাহা বিচিত্র নহে । (মজুিমি নিকায়, ১৷৷১৩৮ পৃষ্ঠা) । মহাসুদক্সন সুত্তন্তে (২।১৬) তিনি আনন্দকে বলিতেছেন—এবং অনিচ্চা খো আনন্দ সংখ্যার, এবং অদ্ধ বা খো আনন্দ সংখ্যারা, এবং অনয়াসিকা খো আনন্দ সংখ্যারা—“তে আনন্দ, পদার্থসমূহ ( সংখ্যাব, সংস্কার, যাহা কিছু বিমিশ্র উপাদানে গঠিত ) এই প্ৰকাব অনিত্য, পদার্থসমূহ এই প্রকার অধ্রুব, পদার্থসমূহ এই প্রকার অবিশ্বাস্য ( অর্থাৎ চঞ্চল ) ।” উক্ত সুত্তন্তের শেষে তিনি এই শ্লোক আবৃত্তি করিতেছেন ज्ञनिष्फ्रां ऊ) झ२थं ऐश्रं ग्-शि८ञl, উপ্লজ্জিত্ব নিরুজ্বন্তি, তেসং বৃপসমো সুখে তি। “সমুদায় পদার্থই অনিত্য ; উৎপাদিত ও ক্ষয়গ্ৰস্ত হওয়াই তাহাদিগেব ধৰ্ম্ম ; তাহারা উৎপন্ন হইয়া বিলীন হয় ; তাহাদিগের্ব উপশম বা বশীকরণই সুখ।” মহাপরিনির্বাণের অব্যবহিত পূৰ্ব্বে তথাগত ভিক্ষুদিগকে বলিলেন— হন্দ দানি ভিন্ধবে আমন্তয়ামি বো৷-“বয়ধম্মা সংখ্যারা, অপ্লামাদেন সম্পাদেথাতি।’ ম. প., ৬৭ ৷৷ “হে ভিক্ষুগণ, দেখ, আমি এক্ষণে তোমাদিগকে উপদেশ দিতেছি।-- “সকল পদার্থই ক্ষয়েব অধীন ; অপ্ৰমাদ-সহকাবে ( আপনার মুক্তি ) সম্পাদন কর।” ইহাই তথ্যাগতের শেষ বাক্য । র্তাহার শিক্ষার ফলে এই তত্ত্বটী বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের আদ্যক্ষব রূপে গৃহীত হইয়াছে, যে জগতের সকলই অনিত্য, সত্তারহিত, নিজীব, অনাত্মলক্ষণ, সংসারে শাশ্বত ভাব বা আত্মা বলিয়া কিছুই নাই ( অনিচ্চতা, নিম্নত্ততা, নিজজীবতা, অন্যত্তলন্ধৰ্বণতা, ন হেথ সয়তো ভাবে অত্তা বা উপলন্ততি ) ৷ ফলতঃ অনিত্যতা, দুঃখ ও অনাত্মতা বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের মূলমন্ত্র। মৈত্রী, করুণা, মুদিত ও উপেক্ষ । আশ্চৰ্য্যের বিষয় এই যে, যে-ধৰ্ম্ম অনিত্যতার উপরে এত জোর দিয়াছে, এবং যাহা আত্মার অস্তিত্ব পৰ্য্যন্ত অস্বীকার করিয়াছে, তাহা