পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/৩৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S०भ अथाग्न ] সোেক্রটীস ও বুদ্ধ ○>Q

  • ( আমাদিগের ) শিক্ষকের শিক্ষা-বাক্য সমাপ্ত হইল ; (আমাদিগের } আর শিক্ষক নাই।’ না, আনন্দ, তোমাদিগের বিষয়টা এই ভাবে দর্শন করা কীৰ্ত্তব্য নহে। আনন্দ, আমি তোমাদিগের জন্য যে ধৰ্ম্ম প্ৰকট করিয়াছি, যে বিনয় ( বিধি-ব্যবস্থা ) প্ৰতিষ্ঠিত করিয়াছি, আমার মৃত্যুর পরে তাহাই তোমাদিগের শিক্ষক হইয়া থাকিবে।” মহাপরি । ৬১ ৷৷

च्प्नक क्षश्स्थांशठे आळुत्र अ दश्ब्रि, esoteric and exoteric, এই দুই দল দেখা যায়। বুদ্ধেব ধৰ্ম্ম বিশ্বমানবের জন্য, উচ্চাতে নরনারী সাধারণেব সমান অধিকার’। পরাক্রান্ত ভূপতি হইতে অবজ্ঞাত গণিকা পৰ্য্যন্ত কেতই তাহাব মুক্তিপ্রদাবাণী-শ্রবণে বঞ্চিত হয় নাই। আবার, এমন অনেক আচাৰ্য্য ও উপদেষ্ট আছেন, র্যাহাবা শিষ্যগণেব চিন্তা ও মতের স্বাধীনতা গ্ৰাস করিতে চাহেন। বুদ্ধ ও সোত্ৰাটীস, উভয়েই সত্য প্রচারে কার্পণ্য, ও নেতা ঠাইবােব আগ্ৰহ, এই দুই দোষ হইতে মুক্ত ছিলেন । बछे क७िका প্রচারের উদ্দেশ্য সোক্রোটীস জ্ঞান প্রচার কবিতে যাইয়া কাহারও নিকটে এক কপদকও গ্ৰহণ কবিতেন না ; তিনি শিষ্য সংগ্ৰহ করিয়া দলপুষ্টির জন্যও লালায়িত ছিলেন না। তিনি কি উদ্দেশ্যে জ্ঞান-বিতরণে আপনাকে আহুতি দিয়াছিলেন, তাহা “আত্মসমর্থনে।” তিনি নিজেই বিবৃত করিয়াছেন। আপনারা এক্ষণে বুদ্ধের একটি উক্তি পাঠ করুন ; দেখিবেন, এক্ষেত্রেও তঁাহারা পরস্পরের কেমন নিকটতম । বুদ্ধ নিগ্রোধকে বলিতেছেন-“নিগ্রোধ, আমি তোমাকে বলিতেছি, কোনও বুদ্ধিমান, সৎ, অকপট (অমায়াবী), সরলপ্রকৃতি পুরুষ আমার নিকটে আসুক, আমি তাহাকে,উপদেশ দিব, আমি তাহাকে ধৰ্ম্মশিক্ষা দিব। নিগ্রোধ, তুমি হয় তো ভাবিতেছ, ‘শ্রমণ গৌতম শিষ্য (অন্তেবাসী) ংগ্রহের কামনায় এই প্ৰকার বলিতেছেন ; আমাদিগকে জীবিকোপায় হইতে চুত করিৰার জন্য এই প্রকার বলিতেছেন ; আমাদিগের ধৰ্ম্মে