পাতা:সোক্রাটীস (দ্বিতীয় খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/৭৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় অধ্যায়। ] আত্মোৎকর্ষ-সাধন १२७ “হঁ, আমার তাহাই বোধ হয় ।” “তোমাব কি বোধ হয় না, যে অসংযম মানবের পরম শ্ৰেয়ঃ যে জ্ঞান, তাহাকে নিষ্কাশিত করিয়া তাহাদিগকে তদ্বিপরীত দুৰ্দশায় নিঃক্ষেপ করে ? তুমি কি মনে কর না, যে ইহা মানুষের হিতকর কাৰ্য্যে মনোনিবেশ ও হিতকর কাৰ্য্য শিক্ষা করি বাব পরিপন্থী, যেহেতু ইহা তাহাদিগকে সুখের দিকে টানিয়া লইয়া যায়, এবং অনেক সময়ে যাহারা কল্যাণ, অকল্যাণ বুঝিতে পাবে, তাহাদিগকেও অভিভূত করিয়া মহত্তর কৰ্ম্মের পরিবর্তে অধমতর কৰ্ম্ম করিতে বাধ্য কবে ?”

  • হঁ, এইরূপই ঘটিয়া থাকে।” “এয়ুথুভীমস, অসংযত ব্যক্তি অপেক্ষ। আমবা আর কাহাকে সংযমের অল্পতব অধিকাৰী বলিব ? কেন না, সংযম ও অসংযমেব কাৰ্য্য নিশ্চয়ই পরস্পরের একেবাবে বিপরীত ।”

“আমি ইহাও স্বীকাব কবিতেছি। ” “তুমি কি বিবেচনা কবি, যে যাহা সঙ্গত, তৎপ্রতি যত্নশীল হইবার পক্ষে অসংযম অপেক্ষা প্ৰবল তব অন্তবায় আছে ?” “না, আমি মনে কবি না ।” “যাহা হিতক বের স্থলে অহিতক রকে গ্ৰহণ করিতে শিক্ষা দেয় ; যাহা প্রথমটীকে অবহেলা ও দ্বিতীয়টাকে সযত্নে সঞ্চয় করি বাব প্ৰবৃত্তি জন্মায় ; এবং যাহা জ্ঞানীদিগেব বিপবীত আচরণ কবিতে বাধ্য করে - তুমি কি মনে কব, মানুষেবা পক্ষে তদপেক্ষা গুরুতব অকল্যাণ আছে ?” ‘ना, नाशे।” সোক্রেটীস বলিলেন, “তবে কি ইহাই স্বাভাবিক নহে, যে মানুষের পক্ষে সংযম অসংযমেব বিপরীত ফল উৎপাদন করিবে ?” এয়ুথুড়ীমস বলিল, “নিশ্চয়।” “তাহা হইলে, ইহাও কি স্বাভাবিক নহে, যে যাহা ঐ বিপবীত ফল উৎপাদন করে, তাহাই ( মানুষের পক্ষে )। পরম শ্ৰেয়ঃ ?” “रुँ, छेश्ाशे रुक्षाऊाविक ।”