পাতা:সোক্রাটীস (প্রথম খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সোন্দ্রেগঢিাল [ སྔམིག། بواG পুরুষ ও বিধবা নারী, কাহারই পুনরায় বিবাহ করা উচিত নয় ; নিঃসন্তান হইলে উভয়েই স্বচ্ছন্দে আবার বিবাহ করিবেন। তবে সন্তানবতী বিধবাও যদি এমন তরুণবয়স্ক হয়, যে পুনশ্চ পরিণীত না হইলে তাহার শ্বলনের আশঙ্কা আছে, তবে তাহার পক্ষে পত্যন্তর গ্রহণই শ্ৰেয়ঃ।। (Laws, XI.)। কিন্তু ইহা অপেক্ষাও একটা গুরুতর প্রশ্ন আছে; আমরা উপরে সে বিষয়ে ইঙ্গিত করিয়াছি। পত্নী পতির প্রতি অব্যভিচারিণী থাকিবেন, ইহা সকল দেশেই শ্রেষ্ঠতম নারী ধৰ্ম্ম বলিয়া স্বীকৃত হইয়াছে। “পতিব্ৰতা,” “সতী” “সাধবী” প্ৰভৃতি বিশেষণ এ দেশে চিরকাল স্ত্রীজাতির গৌরব ঘোষণা করিয়া আসিতেছে। কিন্তু ইহার অনুরূপ পতির ধৰ্ম্ম বুঝাইবার জন্য কোনও শব্দ অভিধানে আছে কি ? অভিধান খুজিয়া পাই এক “ন্ত্ৰৈণ” শব্দ-তােহা একটা মারাত্মক নিন্দসুচক কথা। একাধিক পতি থাকিলে কোন স্ত্রীই পতিব্ৰতা বা সতী বলিয়া গণ্য হইতে পারে না, কিন্তু বহুপত্নীক হইলেও পুরুষের সৎ বা সাধু হইবার পক্ষে কোনই প্ৰতিবন্ধক নাই। ইহা হইতেই বুঝা যাইতেছে, যে অব্যভিচাররূপ ধৰ্ম্মটা স্বামীর পক্ষে তেমন অবশ্যপালনীয় নহে। কেন না বিশীলঃ কামবৃত্তো বা গুণৈব পরিবর্জিতঃ । উপচৰ্য্যঃ স্ক্রিয়া সাধব্য সততং দেববৎ পতিঃ ।।। মনু, ৫৷৷১৫৪ “স্বামী সদাচারবর্জিত, অন্য স্ত্রীতে আসক্ত বা গুণহীন হইলেও K DDBDB BBBDBB D DDDB BB DDBBDBD S SDDD DDD মুখে যাহাই বলুক, পারিবারিক জীবনে তাহাদিগের দাম্পত্যবিধিটাও এই প্ৰকারই ছিল। এই জাতির অন্যতম আদর্শ পুরুষ অভীিসেয়ুস ও তাহার পত্নী কামিনীকুলপ্ৰদীপ পীনেলপীর চরিত্র তুলনা করিলে ইহাতে কিছুমাত্র সন্দেহ থাকিবে না । যে সমাজে পুরুষের বহুবিবাহ প্ৰচলিত, তথায় নারীর মৰ্য্যাদা লাঃ হইবে না, ইহা কিছুতেই আশা করা যায় না। এজন্য শাস্ত্ৰে স্ত্রীর প্রক্তি স্বামীর কৰ্ত্তব্য বিষয়ে ভুরি ভুরি উৎকৃষ্ট অনুশাসন থাকিলেও তাহা নারী