পাতা:সোক্রাটীস (প্রথম খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vy 6नांकौन [ভূমিকা পরিত। দূৱস্থানে যাইবার সময়ে রৌদ্রনিবারণের উদ্দেশ্যে তাহারা খুব চওড়া কিনারাওয়ালা পশমের টুপি (potassos) ব্যবহার করিত। তাহারা ঘরে বাহিরে অনেক সময়েই নগ্নপদে থাকিত, কখনও কখনও গৃহে অতি সুন্দর Þss জুতা \9 °CQ 3\ya (sandalon) ?titi ऊि । स्रुि ऊट्झ যখন পাদুকা পরিত, তখন নিজের বা অন্যের ঘরে ঢুকিবার সময়ে তাহা দরজায় খুলিয়া রাখিত। আথেন্সে এই নিয়ম ছিল, যে ঘরের বাহির হইতে হইলে ভদ্রলোকমাত্রকেই হাতে একখানি ছড়ি রাখিতে হইবে ; ছড়ি না থাকিলে ভব্যতার লঙ্ঘন হইত। ভদ্রলোকদিগের আঙ্গুলো আংটী থাকিত; উহা দ্বারা মোহর করিবার কাজ চলিত। নিম্নশ্রেণীর লোকেরা কেবল আস্তিনওয়াল খিটোন পরিত, কিংবা চামড়ার দ্বারা দেহ আচ্ছাদন করিত। গ্রীকেরা পারসীকদিগের মত দস্তানা ব্যবহার কারিত না । তাহাদিগের মধ্যে ফুলের বড়ই আদর ছিল। ফুল না হইলে দেবপূজা হইত না ; পানভোজনের সময়ে তাহারা মাথায় ফুলের মালা পরিত। আখীনীয়েরা ফুলের মালা পরিয়া সাজিতে এত ভালবাসিত, যে আথেন্সের ফুলের বাজার সর্বদা কুসুমদামে পূর্ণ থাকিত। আপনারা এখানে মগধরাজ জরাসন্ধের মহাপুরীর বর্ণনা স্মরণ করুন। “কৃষ্ণভীমধনঞ্জয় রাজপথে গমন করিতে করিতে নানাবিধ ভক্ষ্যদ্রব্য, মাল্য, আপণ ও অন্যান্য সমৃদ্ধি নিরীক্ষণ করিতে লাগিলেন। র্তাহারা মাল্যকারদিগের নিকট হইতে বলপূর্বক মালা গ্ৰহণ করিয়া তন্দ্বারা অঙ্গ ভূষিত করিলেন।” [ ভক্ষ্যমাল্যাপণানাং চ দদৃশুঃ শ্রিয়মুত্তমং। স্ফীতাং সৰ্ব্বগুণোপেতাং সৰ্বকামসমৃদ্ধিণীং ॥ তাংতু দৃষ্ট সমৃদ্ধিং তে বীথ্যাং তস্তাং নরোত্তমঃ। রাজমাৰ্গেণ গচ্ছন্তঃ কৃষ্ণভীমধনঞ্জয়াঃ ॥ বলদ গৃহীত্ব মাল্যানি মালাকারান মহাবলঃ। जङों? ।।२०।२१-२१] ] বাঙ্গলায় “গ্রাসাচ্ছাদন” বলিয়া একটা শব্দ আছে। আচ্ছাদনের কথা বলা হইল, এইবার গ্রাসের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেওয়া যাইতেছে।