পাতা:সোক্রাটীস (প্রথম খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/৪৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১শ অধ্যায়] .. ' : এতিক্ষণে সার-সং 83)

  • কিন্তু রাষ্ট্রের যাবতীয় ব্যয় গৌরজনের স্বকীয় অর্থে নিৰ্বাহিত হইতে পারে. না ; সুতরাং আখীনীয় সাম্রাজ্যের আয়ের উপায় কি কি ছিল, পাঠকেরা হয় তো এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিবেন। প্রশ্নটীর উত্তর দিতে অধিক সময় লাগিবে না। আধীনীয় পুরবাসীরা সাধারণতঃ কোনও প্ৰত্যক্ষ কর প্রদান করিত না ; কিন্তু প্ৰবাসীরা প্ৰত্যেকে ঐ রূপ কর দিত। বাণিজ্যব্যবসায়জাত পণ্যগুস্ক হইতে আথেন্সের যথেষ্ট আয় হইত। সরকারী ভূমিসম্পত্তি এবং রৌপ্যখনিও অর্থাগমের উপায় ছিল। বিচারালয়ের উপস্বত্ব, দেবার্থে দান এবং, মিত্ররাজ্যদত্ত করা হইতে রাজ কোষে কাম অর্থ আসিত না । তবে এ কথা সত্য, যে বর্তমান কালের এক একটা সাম্রাজ্যের তুলনায় আথেন্সের আয় সিন্ধুতে বিন্দুবৎ প্রতীয়মান হইবে।

আর্থীনীয়ের সাক্ষাৎভাবে কোনও কর দিত না বলিয়াই স্বদেশের পরিচর্য্যায় এমন অকাতরে সময় ও অর্থ নিয়োগ করিত । এক্ষণে বোধ করি পেরিকীসের বক্তৃতার ঐতিহাসিক সারবত্তা কোন কোনও দিকে পরিস্ফুট হইল। অতঃপর আসুন, তিনি স্বীয় চিত্তহারী আদর্শকে DD D DBD BKY SD DBD KB BDDDDD DBBBBBBS DBD তাহায়ই আলোচনায় প্ৰবৃত্ত হই। চতুর্থ কণ্ডিকা । পেরিব্রীসের সাধনা ৷ পুরীর শোভা-সম্পাদন। ৪৪৮ সনে আখীনীয়েরা আথেন্সে এক জাতীয় মহাসন্মিলন আহবান করিয়া প্ৰায় সমুদায় গ্ৰীক রাষ্ট্রকে প্ৰতিনিধি প্রেরণ করিতে অনুরোধ করে। পারসীফেরা গ্রীসের যে সকল মন্দির ধ্বংস করিয়াছিল, সেগুলির পুননিৰ্ম্মাণ মহাসম্মিলনের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল। কিন্তু স্পার্টার ঈৰ্ষাপ্রণোদিত প্রতিকূলতাবশতঃ পেলপনীসসে নিমন্ত্রণ অগ্ৰাহ হয়