পাতা:সোক্রাটীস (প্রথম খণ্ড) - রজনীকান্ত গুহ.pdf/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ অধ্যায় ] *iनिन्म-७ट्रj०व्र्नी \90 পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে রাজ্যের সমুদায় কৰ্ম্ম পয্যবেক্ষণ করিত, তাই ভাবিলে विग्डि श्gठ श् । ৪৫১ সনে পরিক্লীসের প্রস্তাবানুসাবে এই নিয়ম নিৰ্দ্ধারিত হয়, যে যাহার পিতা মাতা উভয়েই আখীনীয় পুরবাসী ও বৈধ দম্পতী। নছে, সে রাষ্ট্ৰীয় স্বত্বের অধিকারী হইবে না । (৩) বিচারালয় । ত্ৰিশ বৎসরের অধিক বয়স্ক প্রত্যেক পুরবাসীর বিচারালয়ের সভা 2হবার অধিকার ছিল ; কিন্তু যাহারা স্বতঃপ্ৰবৃত্ত হইয়া শপথ গ্ৰহণ করিয়া আখেনন্দিগের নিকটে আপনাদিগের নাম প্রেরণা করিত, কাশ্যতঃ কেবল তাহারাই বিচারকের আসনে উপবিষ্ট হইত। পঞ্চম শতাব্দীতে বিচারকগণের কোনও নির্দিষ্ট সংখ্যা ছিল না। বিচারালয় দশভাগে বিভক্ত হইয়াছিল । স্বতন্ত্র স্থানে প্ৰত্যেক ভাগের অধিবেশন হইত। কোন কোন শ্রেণীর মোক দমার বিচার ভিন্ন ভিন্ন বিভাগে, এবং কোন কোনটীর বিচার পূরা আদালতে সম্পন্ন ঠাইত । শেষোক্ত স্থলে দুই শত হইতে আড়াই হাজার বিচারক বিচারের কার্য্য নির্বাহ করিতেন। বিচারকের সংখ্যা সৰ্ব্বদা অযুগা রাখা হঠােত ; নতুবা উভয়দিগের ভোটের বা মতের সংখ্যা সমান হইয়া বিভ্ৰাট ঘটিবার সপ্তাবনা ছিল। এই বিপুলায়তন ধৰ্ম্মাধিকরণের দোষ গুণ আমরা সোফ্র্যাটাসের বিচারে সুস্পষ্ট দেখিতে পাইব । আর্থীনীয় সামাজ্য প্ৰতিষ্ঠার পরে বিচারালয়ের কাজ অনেক বাড়িয়া যায় ; এজন্য পেরিক্লাস বিচারকগণকে প্ৰতিদিন এক “অবল” ( প্ৰায় দেড় আনা ) ভাতা দিবার নিয়ম প্ৰবৰ্ত্তিত করেন । যাহার রাজকায্য নির্বাহের অভিপ্ৰায়ে গ্ৰাম হইতে সারাদিনের জন্য আথেন্সে আসিত, তাহারা পাথেয়াস্বরূপ এই এক অবল পাইয়া বিলক্ষণ উপকার বোধ করিত। কয়েক বৎসর পরে ঐ ভাতা তিন অবল করিয়া নিদ্ধারিত হয়। গরীব লোকের একদিনের উপাৰ্জন ইহা অপেক্ষা অধিক ছিল না । ক্রমে