পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ Ss ] ৩। গায়ন্তি ত্বা গায়ত্রিনোেহ চিন্ত্যৰ্কমার্কিণঃ। ব্ৰহ্মাণত্ত্বা শতক্ৰত উদ্বংশমিব যেমিরে ৷ ১ মণ্ডল, ১০ সূক্ত, ১ ঋক । “হে শতক্ৰতু ! গায়কেরা তোমার উদ্দেশে গান করে, আর্চকেরা অৰ্চনীয় তোমাকে অৰ্চনা করে ; নৰ্ত্তকেরা যেরূপ বংশখণ্ডকে উন্নত করে, স্তুতিকারের তোমাকে সেইরূপ উন্নত করে । ৪ । কারুরহং ততো ভিষগুপল প্ৰক্ষিণী নন । নানাধিয়ো বসু যবোহনুগা ইব তস্থিমেং দ্রায়েং দো পরি স্রব ৷ ৯ মণ্ডল, ১৯১২ সুক্ত, ৩ ঋক । আমি স্তোতা, আমার পুত্ৰ চিকিৎসক, আমার কন্যা প্ৰস্তরের উপর যব ভার্জন করেন। আমাদের প্রত্যেকের কাৰ্য্য পৃথক। যেরূপ গাভীগণ গোষ্ঠ মধ্যে বিচরণ করে, তন্দ্ৰপ আমরা ধনকামনাতে তোমার পরিচর্য্যা করিতেছি । অতএব হে সোম ! ইন্দ্রের জন্য ক্ষরিত হও । ৫ । গাথপতিং মেধপতিং রুদ্রং জলাষভেষজং । তৎশংয়োঃ সুমমীমহে ॥ ১ মণ্ডল, ৪৩ সুক্ত, ৪ ঋক । রুদ্র গাথাপতি ( স্তোত ), যজ্ঞপালক ও ভিষকশ্রেষ্ঠ। আমরা বৃহস্পতিপুত্ৰ শংযুর ন্যায় সেই সৰ্ব্ব প্রজা-হিতকর সুখ যান্ত্রিা করি। বৈদিক আৰ্যগণ বিবিধ ছন্দের বিষয় অবগত ছিলেন । তঁহারা বিবিধ ছন্দে কলিতা রচনা করিতেন। ঋগ্বেদে আছে, - “গায়ত্রেণ প্রতি মিমীতে অৰ্কমর্কেণ সামত্ৰৈষ্টভেন বাকিং। বাকেন। বাকং দ্বিপদ চতুষ্পদক্ষেরেণ মিমতে সপ্তবাণীঃ ॥