পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌন্দর্ঘ্যের মূলতত্ত্ব নির্ণয়ের সূত্র। SNOS আবির্ভাব নাই। এ সকল পুণ্যাত্মার কি, চমৎকার ভাব । তাঁহাদের ধৰ্ম্মসাধন কি কঠোর। তাহদের হৃদয় কি কোমল কি পবিত্ৰ ! সেই অমৃতের প্রিয় আবাসস্থান পুণ্যাত্মার যে হৃদয়, তাহা কেমন শীতল ও পবিত্র । তাহাতে র্তাহার আবির্ভাব কেমন স্পষ্ট। এমন আর কোথাও নাই ; আকাশে নাই, পৃথিবীতে নাই ; সমুদ্রে নাই। ব্ৰহ্মপরায়ণ পুণাত্মা সাধুদিগের মুখশ্ৰীতেই তিনি আনন্দরূপে, অমৃতরূপে প্ৰকাশ পাইয়া থাকেন।” ব্ৰাহ্ম ধৰ্ম্মের ব্যাখ্যান ( দ্বিতীয় ব্যাখ্যান)। এ সম্বন্ধে ব্ৰহ্মানন্দ কেশবচন্দ্ৰ বলিয়াছেন,- “তাই বলি যে রূপ দেখিলে নরনারী সকলে মোহিত হয়, সেই রূপে রূপবতী হয়। তোমাদের কোন ভয় নাই, ভাবনা নাই, তিনি তোমাদের সকলকে মণিমুক্ত মাণিক্যে সাজাইয়া দিবেন। যদি তোমরা বশীভূত হও, তোমাদের মাতা তোমাদের শরীর বস্ত্ৰালঙ্কারে সজ্জিত করিবেন। তোমাদের সে রূপের নিকট কেহ দাড়াইতে পরিবে না। cऊांमां८ब्र भूथं হইতে সত্য ও প্রেমের এমন জ্যোতি বাহির হইবে যে সমুদয় জনসমাজ তোমাদিগকে ঈশ্বরের কন্যা বলিয়া আদর করিবো।” (ব্রান্ধিকাদিগের প্ৰতি উপদেশ ) । মহাত্মা রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব বলিতেন,- "লোহা যদি একবার স্পর্শমণি ছুয়ে সোণা হয়, তাকে মাটীর ভিতর চাপা রাখ, আর আঁস্তাকুড়ে ফেলে রাখি, সে সোণা। যিনি সচ্চিদানন্দ লাভ করেছেন, তা”র অবস্থাও সেই রকম ।”-স্বামী ব্ৰহ্মানন্দ সঙ্কলিত শ্ৰীশ্ৰীরামকৃষ্ণ উপদেশ। মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ বলিয়াছেন,- orie “আশাবতী। প্ৰভো! আমাকে ক্ষমা করিবেন, আপনার শরীর তঁ সীমান্ত মানুষের মত দেখিতেছি না, ইহা এত সুন্দর কিরূপে হইল ?