পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌন্দৰ্য্যের স্বরূপ। ইতি পুর্বে আমরা পাশ্চাত্য ও প্ৰাচ্য পণ্ডিতগণের সৌন্দৰ্য্য বিষয়ক মত যথাসম্ভব আলোচনা করিয়াছি। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ সৌন্দৰ্য্যতত্ব বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক ভাবে আলোচনা করিয়াছেন। আমরা দেখিয়াছি যে প্লেটো, প্লটনাশ, রিড়, লিভেক প্রভৃতি পণ্ডিতগণ সৌন্দৰ্য্যের অতীন্দ্ৰিয় DBD DBBD BBDDB DBBDDBD ggDDS BBDBDBS BDB sBuDDD অধিকাংশ পণ্ডিত সৌন্দৰ্য্যের ইন্দ্ৰিয়গ্ৰাহ । বাহ অস্তিত্ব স্বীকার করিয়াছেন বটে, কিন্তু সৌন্দৰ্য্যের অতীন্দ্ৰিয় অস্তিত্ব স্বীকার করেন নাই। পক্ষান্তরে হিউম, কাণ্ট, এলিসন, জেফ্রি প্রভৃতি পণ্ডিতগণ সৌন্দৰ্য্য মনের অবস্থা বলিয়া ব্যাখ্যা করিতে চেষ্টা পাইয়াছেন। কোন কোন পণ্ডিত সৌন্দৰ্য । আংশিকভাবে মনের অবস্থার উপর এবং আংশিক ভাবে বাহ পদার্থপ্রদত্ত অনুভব রাশির উপর নির্ভর করে বলিয়া অভিমত প্ৰকাশ করিয়াছেন। ডুগান্ড ষ্টুয়ার্ট, প্রফেসার বেন প্রভৃতি পণ্ডিতগণ এই শ্রেণীর অন্তৰ্গত। ডারুইন, স্পেনসার, এলেন, হে প্ৰভৃতি পণ্ডিতগণ BDDDBB BDDB DBDBDDD DBDBBD SS SDBDBDB BDBDBB উৎপত্তি স্বতন্ত্র ভাবে ব্যাখ্যা করিতে প্ৰয়াস পাইয়াছেন। জাৰ্ম্মান দার্শনিকগণ সাধারণতঃ সৌন্দৰ্য্যের অতীন্দ্ৰিয় মনোতীত সত্তা স্বীকার করেন নাই। তাহদের মতে প্ৰজ্ঞার সীমাবদ্ধ ইন্দ্ৰিয়গ্ৰাহ প্ৰকাশই সৌন্দৰ্য্য। ভারতীয় পণ্ডিতগণ সৌন্দৰ্য্যের রসের দিকে লক্ষ্য করিয়াছেন। তীহাদের মতে রসই সৌন্দর্ঘ্যের জীবন-বস্তুর রসাত্মকতাই সৌন্দৰ্য্য। বস্তু হইতে রস লইয়া গেলে বস্তুর সৌন্দৰ্য্য অন্তৰ্হিত হয়। সুন্দর বস্তুতে