পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/২১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমাদিগকে আনন্দ প্ৰদান করিয়া থাকে। পণ্ডিতগণ জঞ্ছত আনন্মের প্ৰকাশ, সৌন্দর্ঘ্যের মোহিনী মূৰ্ত্তি, দেখিয়া ধন্য হয়েন। এই বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডে, সত্য, জ্ঞান, ও আনন্দ ওতপ্রোত ভাবে বিদ্যমান রহিয়াই। যেখানে জ্ঞান সেখানে অল্পাধিক পরিমাণে সত্য ও আনন্দের, এবং যেখানে আনন্দ সেখানে অল্পাধিক পরিমাণে সত্য ও জ্ঞানের প্রকাশ দেখা যায়। যাহা কারণে নাই তাহা কাৰ্য্যে আসিতে পারে না । কারণের শক্তিই প্রকৃতপক্ষে কাৰ্যরূপে প্ৰকাশ পাইয়া থাকে। আচাৰ্য শঙ্কর তাহাঁই বুলিয়াছেন,- “কারণত আত্মতৃতা শক্তি, শক্তেশ্চাত্মভূতং কাৰ্যম্’। २Islsb' वी6 डबJ । কারণের আত্মভুত শক্তি। শক্তির আত্মভূত কাৰ্য্য। DBBDD DBLBDB DBBBD i S BDBD SBDSDD সচিদানন্দময় । সমস্ত বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ড এক সচ্চিদানন্দময় পুরুষের প্রকাশ মাত্র। জগতে যাহা কিছু সুন্দর, যাহা কিছু মধুর, তাহা এই পরম পুরুষেরই পরিচয় প্ৰদান করে। বিশ্বের সমুদয় আনন্দ, সমুদয় রস, ভগবানেরই আনন্দ । পঞ্চদশী তিন প্ৰকার আনন্দের কণা বলিয়াছেনवक्षांनन्या, बांगनांनन्या ७ थङिदिशांनन । बांग्नांनN.७ थलिविषांनण স্বয়ম্প্রভি ব্ৰহ্মানন্দেরই রূপান্তর মাত্ৰ । পঞ্চদশীতে যথা ব্ৰহ্মানন্দঃ বাসনা চ প্ৰতিবিম্ব ইতি ত্ৰয়ম। " অন্তরেণ জগত্যস্মিয়ানন্দো নাস্তি কশ্চন৷ তথা চ বিষয়ানন্দো বাসনানন্দো ইত্যামু। आंमंत्री बनब्रांप्ख बघांनावः येकाच्थकां ॥ ४० একাদশ পরিচ্ছেদ।