পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S | cनौन्नङि । uB DBD DB DS S SLLLSSgDBB S D DDBSBBBDB DDD ধধ্যে গণ্য করা যায় না। রসুন শিলে পিষিলে সেই শিল পুনঃ পুন: ধুইলৈও যেমন তাহার দুৰ্গন্ধ যায় না, তন্ত্ররূপ অহঙ্কারী আমির দুৰ্গন্ধ কিছু তেই দূর হয় না। যখন এই আমি যাবে তখনই মুক্তি হবে। শিব যখন শৰ হইয়া পড়িয়াছিলেন, তখনই কালী তাহার বুকের উপর দাড়াইয়াছিলেন। যখন তিনি শিজাডুমুরু বাজাইয়া বেড়াইতেন তখন তাঁহার বক্ষে আনন্দময়ী কালী ছিলেন না । এই প্ৰকার আমিত্বের বিনাশ হইলে মানুষ যখন শব সদৃশ হয়, তখনই হৃদয়ে সচ্চিদানন্দ হরি উদিত হন।” নববিধান সমাজ হইতে প্ৰকাশিত শ্ৰীমদরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের डेखित । মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ বলিয়াছেন,- “যে ব্যক্তি প্ৰভুকে পায়, সে আর আপনার অস্তিত্ব রাখিতে চায় না-প্ৰভুকেই রাখিতে চায়। তাহার কিছুই থাকে না। “কৰ্ত্তা আমি, ‘জ্ঞানী আমি” সকল যায় ; কেবল “দাস আমি” বর্তমান থাকে।” —“বক্ততা ও উপদেশ” নামক গ্ৰন্থ। সুতরাং দেখা যায় যে ভগবানের দর্শনের পর “কৰ্ত্তা আমি,” ལ་ཆུ། स्त्रांत्रि” फ्रशिक्षा शांगा, ७भू“ांग प्यांभि” बéभांना थांक । এস্থলে একটী কথা উল্লেখ করা সঙ্গত মনে করি। পাশ্চাত্য অধিকাংশ দর্শনই জীবের কর্তৃত্ব, জীবের অহংবুদ্ধির উপর প্রতিষ্ঠিত। ঋষিশাস্ত্র ও মহাজনগণ বলেন যে, জীবের কর্তৃত্ববুদ্ধি অস্থায়ী, বিনাশশীল। সুতরাং ত্যাহারা যে ভিত্তির উপর তাঁহাদের দর্শনশাস্ত্রের অট্টালিকা নিৰ্মাণ করিয়াছেন তাহা আমাদের নিকট স্থির ভিত্তি বলিয়া বোধ হয় না। মহাজনগণের উপদেশের আলোকে তাহারা তাঁহাদের ভিত্তিসম্বন্ধে পুনরালোচনা করিয়া দেখেন, ইহাই প্রার্থনা ।